অসাধু মজুতদারদের কারসাজিতে রাতারাতি লাফ দিয়ে বেড়েছিল পেঁয়াজের দাম। এরপর একাট্টা ভোক্তাদের মুখ ফিরিয়ে নেওয়া এবং সরকারের পদক্ষেপে পণ্যটির মূল্যবৃদ্ধির লাগাম টানা গেলেও রাজধানীর বাজারে এখনো চড়া পেঁয়াজের দাম। সোমবার
সপ্তাহের ব্যবধানে নতুন আলু, পেঁয়াজ ও শীতকালীন সবজির দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহের তুলনার পেঁয়াজের কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে দাম বেড়ে ব্রয়লার মুরগির বাজার স্থিতিশীল রয়েছে।
প্রতিবেশী দেশ ভারত রপ্তানি বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়ার পর দেশের পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। রাতারাতি বেড়ে গেছে কেজি প্রতি ৮০ থেকে ১০০ টাকা। এ অবস্থায় বাজার নিয়ন্ত্রণে বিকল্প দেশ
ভারত থেকে আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খোলা ৫২ হাজার টন পেঁয়াজ দ্রুত দেশে আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এদিকে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ৭৪৩ টন ভারতীয় পেঁয়াজ এসেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৬ ট্রাকে এ পেঁয়াজ স্থলবন্দরের ইয়ার্ডে প্রবেশ করে। এখন শুধু খালাসের অপেক্ষায়। রোববার (১০ ডিসেম্বর) সকালে সোনামসজিদ
ভারত রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেওয়ায় দেশের বাজারে অস্থির হয়ে উঠেছে পেঁয়াজের দাম। একদিনের ব্যবধানে পণ্যটির দাম বেড়েছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এমন পরিস্থিতিতে পেঁয়াজের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে
ভারত থেকে রপ্তানি বন্ধের ঘোষণায় দেশের বাজারে অস্থির হয়ে উঠেছে পেঁয়াজের দাম। সংসারের অতিপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাড়ছে। একদিনের ব্যবধানে পণ্যটির দাম বেড়েছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এছাড়া
একটু বৃষ্টি হলেই মাটি দিয়ে তৈরি কাঁচা রাস্তাটি কাদায় ভরে যায়। প্রায় দশ গ্রামের বাসিন্দা ও স্কুলের শিক্ষার্থীদের পায়ে হেঁটে যাতায়াত করতে গিয়ে পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটির
২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করল ভারত। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) দেওয়া এক আদেশে, ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে দেশটি। মূলত দেশের বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক
ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এর প্রভাবে গত কয়েকদিন ধরে দেশব্যাপী চলছে বৃষ্টি। সবজির বাজারে পড়েছে এর প্রভাব। বাজারে তুলনামূলক সবজি কম থাকায় দামে অনেকটাই ‘বেপরোয়া’ আচরণ দেখা গেছে বিক্রেতাদের। এই অবস্থায় ‘বাধ্য হয়ে’