দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সেই সঙ্গে রয়েছে ঘন কুয়াশা। বেলা বাড়লেও সূর্যের দেখা না মেলায় শীতে কাবু হয়ে পড়েছেন বিভিন্ন জনপদের মানুষ। আবহাওয়ার এই অবস্থার
উত্তরের জেলা নীলফামারীতে হিমেল হাওয়ার সঙ্গে জেঁকে বসা শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতের দাপটে বেশ কাবু হয়ে পড়েছেন দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষেরা। এক সপ্তাহ ধরে নীলফামারীতে সূর্যের দেখা
টানা দু’দিন শৈত্য প্রবাহের পর তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। মাঘের শুরুতে তাপমাত্রা উঠেছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল
হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশায় ঠাকুরগাঁওয়ের তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৯ ডিগ্রির ঘরে। ঠাকুরগাঁও কৃষি সম্প্রসারণের তথ্যমতে রোববার (১৪ জানুয়ারি) ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঘন
শক্তিশালী শীতকালীন ঝড় এবং ব্যাপক তুষারপাতের জেরে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে বাতিল হয়েছে ২ হাজারেরও বেশি অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট। সেই সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে দেরিতে ছেড়েছে— এমন ফ্লাইটের
দেশজুড়ে চলছে শৈত্যপ্রবাহ। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু সারা দেশের মানুষ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ক্রমেই নিচের দিকে নামছে পারদের কাঁটা। ফলশ্রুতিতে অধিকাংশ এলাকায়ই সূর্যের দেখা নেই কদিন থেকে। অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক
দেশের ১৩ জেলার উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলাসহ রংপুর বিভাগের ৮ জেলার (রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, লালমনিরহাট) উপর দিয়ে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি এবং তার আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা ৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে গেছে। শনিবার এই তাপমাত্রা রেকর্ড হওয়ার পর রাজধানীসহ পুরো দিল্লিতে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে দিল্লির রাজ্য
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে উত্তরের জেলা দিনাজপুরে। রাত থেকে শুরু করে সকাল ১১টা পর্যন্ত বৃষ্টির মতো পড়ছে শিশির। কয়েকদিন ধরে দেখা মিলছে না সূর্যের। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) আবহাওয়া অফিসের
আবারও মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসের দাপটে শীতে বিপর্যস্ত এ জেলা। গত ৬ দিন ধরে কুয়াশার মেঘে সূর্য ঢাকা থাকায়