1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, পূর্বাভাসে শীত নিয়ে নতুন বার্তা ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল ঘন কুয়াশায় মধ্যরাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ গাজায় বর্বর হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়াল ৪৪ হাজার ৮০০ ভোটাধিকার বঞ্চিত দেড় কোটি প্রবাসী, কার্যকর উপায় খুঁজছে সংস্কার কমিশন ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ আগরতলা অভিমুখে লংমার্চে অংশ নিতে নয়াপল্টনে নেতাকর্মীরা ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে ছাপা সংবাদপত্র রুগ্ণ শিল্প ৪৮ ঘণ্টায় সিরিয়ায় ৪৮০টি হামলা ইসরায়েলের, হামলা সিরীয় নৌবহরেও

সাত মাসে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রির রেকর্ড

মহানগর ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৪৯৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

চলতি ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসে এ যাবতকালের সবচেয়ে বেশি ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের অভিঘাতে সৃষ্ট সংকট মোকাবিলায় এই ডলার বিক্রি করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সমসাময়িক বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক এ তথ্য জানান। বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মেলন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

মেজবাউ উল হক বলেন, সাত মাসে ৯২০ কোটি ডলার বিক্রি করা হয়েছে। দেশের ইতিহাসে পুরো অর্থ বছরেও রিজার্ভ থেকে এত পরিমাণ ডলার বিক্রি হয়নি।

এর আগে ২০২১-২২ অর্থ বছরের পুরো সময়ে রিজার্ভ থেকে ৭৬২ কোটি ডলার বিক্রি করা হয়েছিল।

তিনি বলেন, দেশে প্রায় এক বছর ধরে ডলারের তীব্র সংকট চলছে। ডলারের এ সংকট কাটাতে উচ্চাভিলাষী পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করার পাশাপাশি বিভিন্ন পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে। এরপরও সংকট কাটছে না। এ জন্য জরুরি আমদানি দায় মেটাতেই বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চায়ন থেকে ডলার সহায়তা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবুও আটকে থাকছে পণ্য।

ডলার সংকটে ব্যাংক এলসি খুলছে না। এর ফলে শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে কমে গেছে—ব্যবসায়ীদের এমন অভিযোগের ভিত্তিতে মেজবাউল হক বলেন, শিল্পের কাঁচামাল আমদানিও হচ্ছে প্রয়োজন মতো। গত নভেম্বর থেকে ৫ বিলিয়ন ডলার করে রপ্তানি হচ্ছে। আমাদের রেমিট্যান্স ও রপ্তানি মিলে ৪৪ বিলিয়ন আয় হয়েছে আর এলসিতে আমদানির দায় পরিশোধ হয়েছে ৩৯ বিলিয়ন ডলার। আমাদের রপ্তানিতে মিসম্যাচ আছে, যেটা ১৮০ দিনের আয় আসে তখন সমন্বয় হয়।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট