সৌদি আরবের আকাশে পবিত্র ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখা গেছে। আজ শুক্রবার (২১ এপ্রিল) দেশটিতে ঈদ পালন করবেন মুসলমানরা। বাংলাদেশের আকাশে ঈদের চাঁদ দেখা না গেলেও সৌদির সঙ্গে মিল রেখে দেশের
অবশেষে মোটরসাইকেল চালকদের জন্য উন্মুক্ত হলো পদ্মা সেতু। শর্ত সাপেক্ষে পদ্মা সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল চলাচলের অনুমতি দেয় সরকার। বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৬টা থেকে ছয় শর্তে মোটরসাইকেল চলাচল শুরু হয়েছে।
ঈদে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। উত্তরবঙ্গগামী অনেকেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবারসহ রওনা হয়েছেন মোটরসাইকেলে। বঙ্গবন্ধু সেতু পার হচ্ছে শত শত মোটরসাইকেল। বুধবার (১৯ এপ্রিল) ভোর থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব এলাকায়
ঈদকে সামনে রেখে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। মঙ্গলবার দিনগত (১৯ এপ্রিল) রাত থেকেই মহাসড়কটিতে অন্যান্য দিনের তুলনায় অতিরিক্ত গাড়ির চাপ লক্ষ করা গেছে। ফলে মহাসড়কে উত্তরের
পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এর ফলে ২০ এপ্রিল থেকে কিছু নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট লেনে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিতে মোটরসাইকেল চলাচল করতে পারবে। নিয়মের ব্যত্যয় ঘটলে পুনরায় মোটরসাইকেল
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল)। এদিন বিদ্যুৎ বিভাগের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। একই সঙ্গে বিষয়টি বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ
কর্মব্যস্ত দিন কাটানোর পর শুরু হয়েছে ঈদুল ফিতরের ছুটি। আর এতে সন্ধ্যা থেকে বাড়ি ফেরা মানুষের ভিড় জমেছে মহাখালী বাস টার্মিনালে। অনেকে পরিবার নিয়ে ছুটেছেন নিজ নিজ গন্তব্যে। তবে বরাবরের
আসন্ন ঈদুল ফিতরের ছুটিকে কেন্দ্র করে ঈদযাত্রার দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর প্রধান নদীবন্দর সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে বেড়েছে ঘরমুখো নৌযাত্রীর সংখ্যা। সেই সঙ্গে প্রাণ ফিরেছে টার্মিনালে। ঈদযাত্রায় টার্মিনালের সেই চিরচেনা রূপ দেখে
ঈদযাত্রার শুরুতেই চাপ বেড়েছে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রায়। দিনে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর থেকেই চাপ বাড়তে শুরু করেছে। সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে
পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শেষ কর্মদিবস আজ (মঙ্গলবার)। এবার রমজান মাস ২৯ দিন ধরে ২২ এপ্রিল (শনিবার) ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণ করে ছুটির তালিকা করা হয়েছে। ফলে মঙ্গলবার