চৈত্রের শেষভাগে শুরু হওয়া তাপপ্রবাহের তীব্রতা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। শেষদিনে এসে পৌঁছে গেছে ‘তীব্র তাপপ্রবাহ’। বৈশাখের শুরুটা (১৪ এপ্রিল শুক্রবার শুরু হচ্ছে বৈশাখ মাস) এভাবেই কাটবে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৩
রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগসহ নীলফামারী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আগামী ৫ দিনেও এ পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নাও হতে পারে বলে
রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগসহ মৌলভীবাজার জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সকাল ৯টা
রাজশাহী জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু তাপপ্রবাহ। ফলে প্রতিদিন বাড়ছে তাপমাত্রা। শনিবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ ডিগ্রী সেলসিয়ায়। এটি চলতি বছর রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এর আগের
চলতি মাসে (এপ্রিল) তীব্র কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যেতে পারে দেশের ওপর দিয়ে। এছাড়া দুই-তিনটি তাপপ্রবাহের পর আসতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও। রয়েছে শিলাবৃষ্টির সঙ্গে বজ্রঝড়ের আশঙ্কাও। দীর্ঘমেয়াদি এক পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানিয়েছে
আগামী ৩০ ও ৩১ মার্চ এবং ১ এপ্রিল, অর্থাৎ বৃহস্পতি থেকে শনিবার দেশব্যাপী শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড়, তীব্র বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলের নদীবন্দরের ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ মার্চ)
৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়। আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, দেশের ৯ জেলার ওপর দিয়ে বৃষ্টি/বজ্রসহ অস্থায়ীভাবে এই ঝড়ো হওয়া বয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর
আজ থেকে (সকাল ৯টা) পরবর্তী তিনদিনের মধ্যে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার শেষের দিকে বৃষ্টি
আগামী ১৫ মার্চ থেকে ১৯ শে মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড়, শিলাবৃষ্টি ও তীব্র বজ্রপাত বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা (৭০ থেকে ৮০ শতাংশের বেশি) রয়েছে।