কয়লা সংকটে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সারা দেশে লোডশেডিংয়ের মাত্রা বেড়ে গেছে। গরম আর লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বিদ্যুৎ না থাকায় মানুষের অতি প্রয়োজনীয় ঘুমের সময়ও
প্রচন্ড তাপপ্রবাহের মধ্যে দেশজুড়ে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জনজীবন। সকাল, দুপুর, বিকেল এমনকি মধ্যরাতেও হচ্ছে লোডশেডিং। ফলে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে মানুষ। রাজধানীতে গড়ে তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা
দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপপ্রবাহ আরও অন্তত দু’দিন অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা। শনিবার (৩ জুন) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদ এ কে এম
রাজশাহীসহ দেশের চার জেলার ওপর দিয়ে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে
গত কয়েকদিন ধরে চলমান তাপপ্রবাহ মঙ্গলবার সারাদেশে বিস্তৃত হয়েছে। একই সঙ্গে মাত্রা বেড়ে মৃদু থেকে কোথাও কোথাও মাঝারি হয়েছে তাপপ্রবাহ। তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি আরও ৪ থেকে ৫ দিন অব্যাহত থাকতে পারে
গঙ্গা অববাহিকায় নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের সংযোগ রয়েছে। ভাটির দেশ বাংলাদেশকে বর্ষা মৌসুমে গঙ্গা প্রবাহ নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকতে হয়। এ ব্যাপারে নেপালের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ। উজানের দেশটির কাছে বৃষ্টির পরিমাণ সংক্রান্ত
দেশের ১৮টি জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর নৌ-হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা
অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা এখন স্থল নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি এখন বৃষ্টি ঝরিয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে যাবে। তাই বিশেষ বিজ্ঞপ্তি আর প্রকাশ করবে না আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক রোববার
ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে কক্সবাজারে মোট ১২ হাজার বাড়ি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. শাহীন ইমরান। গতকাল রোববার (১৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কক্সবাজার সৈকতের লাবণী পয়েন্টে
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে প্রবল ঝড়ের আশঙ্কায় দেশের বহু এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি করেছে মিয়ানমার। এছাড়া দেশটির উপকূলীয় রাখাইন রাজ্য থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে লক্ষাধিক মানুষকে। এমনকি