1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৭ অপরাহ্ন

শ্রম আইন লঙ্ঘন : ড. ইউনূসের রায় ১ জানুয়ারি

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৫৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে হওয়া মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনের মামলার রায়ের জন্য ১ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

এ মামলায় উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা রাত সোয়া ৮টার দিকে ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানার আদালত রায়ের জন্য এদিন দিন ধার্য করেন।

এদিন দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়। দুপুরে ৩০ মিনিটের বিরতি দিয়ে শুনানি চলে মাগরিবের নামাজ পর্যন্ত। মাগরিবের নামাজ শেষে ফের শুনানি শুরু হয়। ইউনূসের পক্ষে সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটের দিকে ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন।

তিনি এ মামলা থেকে ইউনূসসহ বিবাদীদের খালাস চান।

এরপর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে আইনজীবী খুরশিদ আলম খান শুনানি করেন। তিনি ইউনূসের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। এরপর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের আরেক আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী শুনানি করেন।

উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত ২২ আগস্ট এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে গত ৮ নভেম্বর আত্মপক্ষ সমর্থনে বক্তব্য রাখেন তারা।

এরপর থেকে মামলাটিতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়। সে থেকে দশম দিনের মতো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আজ রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করা হয়।

মামলার অন্য তিন বিবাদী হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।

গত ৮ মে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলা বাতিলের আবেদন খারিজের বিরুদ্ধে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের লিভ টু আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।

এরপর ৬ জুন আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।

মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট