1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১২:৩২ পূর্বাহ্ন

গরমে জনজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৮৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

বৈশাখের শুরুর দিন তপ্ত রোদে পুড়েছে ঢাকাসহ সারাদেশ। চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায়ও তাপমাত্রার পারদ ছুঁয়েছে ৪০ ডিগ্রি। তীব্র গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস অবস্থা। তাপদাহের কারণে চরম ভোগান্তিতে রয়েছে শ্রমজীবী মানুষ।

একদিকে অতিরিক্ত গরম, অন্যদিকে রোজা। ফলে যারা রোজা রেখে কাজে বের হয়েছেন তাদের কষ্ট আরও বেশি।

শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান বলেন, সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় আবহাওয়ার অবস্থার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।

এছাড়া ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, বাগেরহাট , যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

dhakapost

একইসঙ্গে ময়মনসিংহ ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।  আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

রাজধানীর শাহজাদপুরে কথা হয় বৃদ্ধ রিকশাচালক এরশাদ আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, এই গরমে আর একটিও প্যাডেল মারা যায় না। কিন্তু কী আর করার। গত কয়েকদিন ধরে খুব গরম, মাঝে মাঝে রিকশা থামিয়ে সিটের নিচ থেকে বোতল বের করে মাথায় পানি দিতে হয়। যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় শরীরের ঘাম মাটিতে পড়ে। তীব্র গরমে খুব কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

dhakapost

রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায় নির্মাণাধীন ভবনে কাজ করছিলেন নির্মাণ শ্রমিক রাশেদুল ইসলাম। তিনি বলেন, গরমের কারণে বাইরের কাজ কারাই মুশকিল হয়ে গেছে। আমাদের কাজ তো পরিশ্রমের, ঘাম ঝরানোর কাজ। একটু পর পর মাথায় পানি দিয়ে আবার কাজ করি। যারা রোজা রেখেছে তাদের তো আরও কষ্ট। কিন্তু যারা রোজা না রেখে কাজ করছে তারা একটু পর পর পানি খেয়ে, বসে কাজ করতে হচ্ছে।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট