ভেঙে গেছে গোমতীর বাঁধ। প্রবল বেগে লোকালয়ে প্রবেশ করছে পানি।
এদিকে মসজিদের মাইকে ঘোষণা করা হচ্ছে নিরাপদ দূরত্বে চলে যাওয়ার জন্য৷ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে কয়েক হাজার স্বেচ্ছাসেবী স্থানীয় লোকজনকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিতে ও বাঁধ রক্ষার্থে কাজ করছেন।
এদিকে সকাল ৯টার পর থেকে বৃষ্টি না হলেও গোমতী নদীর পানি বাড়ছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় নদীর পানি বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। রাত ১১টায় তা দাঁড়ায় ১৩৬ সেন্টিমিটারে।
বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাহিদা আক্তার জানান, বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের বুড়বুড়িয়া অংশে পানি বাঁধের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। প্রবল প্রবাহের সঙ্গে বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক। উপজেলার অধিকাংশ এলাকা এখন প্লাবিত।
এদিকে গোমতীর প্রবল স্রোতে আদর্শ সদর, মুরাদনগর ও দেবিদ্বারের কিছু কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
Leave a Reply