সাধারণ ছুটির পর বুধবার সরকারি-বেসরকারি অফিস চার ঘণ্টার জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। এদিন প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে প্রবেশে ব্যাপক তল্লাশি করতে দেখা গেছে।
সরেজমিনে আরও দেখা যায়, যারা ব্যাগ নিয়ে সচিবালয়ে প্রবেশ করতে চাচ্ছেন, তাদের ব্যাগও তল্লাশি করা হচ্ছে। নারীদের তল্লাশি করার জন্য নারী পুলিশও কাজ করছেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ পরিস্থিতিতে গত শুক্রবার রাত থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। যা এখনও বহাল আছে।
গত রোববার সরকারি চাকরির কোটা নিয়ে রায় দেন আপিল বিভাগ। রায়ের পরের দিন এ সম্পর্কিত প্রজ্ঞাপন বিষয়ে অনুমোদন দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডের (প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি) সব কোটা বাতিল করা হয়। তবে ১৪তম থেকে ২০তম গ্রেডে (মূলত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি) কোটা ছিল। যদিও প্রতিষ্ঠান ভেদে এসব পদের কোটায় কিছু ভিন্নতা আছে।
Leave a Reply