1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
সোমবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
মধ্যবিত্তের জন্য হচ্ছে টিসিবির স্থায়ী দোকান

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২ জুন, ২০২৪
  • ১২৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। সেসব স্থায়ী দোকানে নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্তের পাশাপাশি মধ্যবিত্তদেরও ন্যায্যমূল্যে টিসিবির পণ্য সরবরাহ করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা আর অস্থায়ীভাবে টিসিবির পণ্য দিতে চাই না। আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে এই পণ্যগুলো দিতে চাই। সুবিধাভোগীরা যেন সময়মতো পণ্যগুলো নিতে পারে। এই প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ডিলারদের অনুরোধ করব, আপনারাও এই ব্যবস্থা করুন।

মধ্যবিত্তের জন্য হচ্ছে টিসিবির স্থায়ী দোকান

তিনি আরো বলেন, আমাদের যদি দোকান স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে প্রায় ১০ হাজারের মতো নেটওয়ার্ক তৈরি হবে। এখন আমরা শুধু নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের ন্যায্যমূল্যে পণ্য দিচ্ছি। মধ্যবিত্তদেরও যেন আমরা ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করতে পারি, সেই পরিকল্পনা আছে।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রতি মাসেই আমাদের চেষ্টা থাকে যত তাড়াতাড়ি টিসিবির পণ্যটি সুবিধাভোগীর হাতে তুলে দিতে পারি। জুন মাসে প্রথম কর্ম দিবসেই টিসিবি এই কার্যক্রমটি শুরু করতে পেরেছে। এজন্য টিসিবির চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। এক কোটি পরিবারকে ন্যায্যমূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দেওয়ার এই কর্মযজ্ঞটা অনেক বড়।

তিনি আরো বলেন, সামনে কোরবানির ঈদ। ঈদের আগেই সারা দেশে প্রতিটি সুবিধাভোগীর হাতে টিসিবির এই প্যাকেজটি আমরা তুলে দিতে চাই।

তিনি আরো বলেন, এক কোটি পরিবার যখন এই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো পায় তখন চিনি, চাল, ডাল ও তেলের বাজারের চাহিদাও কিছুটা পূরণ হয়। এর মাধ্যমে আমরা যেমন এক কোটি পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে চারটি পণ্য দিচ্ছি, তেমনি বাজারে দ্রব্যমূল্যের চাপও নিয়ন্ত্রণ করছি। এই একটি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দুইটি উদ্দেশ্য সফল হচ্ছে। এতে শুধু সুবিধাভোগী পরিবারই সুবিধা পাচ্ছে না, বাজারের চাপও কমছে।

এই মৌসুমে খুব ভালো ধানের ফলন হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, আমাদের খাদ্য বিভাগ ধান ও চাল সংগ্রহ করছে। আশা করি, আমরা চালের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারব।

প্রসঙ্গত, জুন মাসে টিসিবির মাধ্যমে সারা দেশে এক কোটি সুবিধাভোগী পরিবারকে ৩০ টাকা দরে পাঁচ কেজি চাল, ১০০ টাকা দরে দুই লিটার সয়াবিন তেল, ৬০ টাকা দরে দুই কেজি মশুর ডাল ও ঢাকায় ৭০ টাকা দরে এক কেজি চিনি দেওয়া হবে। প্রতি প্যাকেজের মূল্য ৫৪০ টাকা।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট