1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:৫৫ অপরাহ্ন

আকিকায় নবজাতকের মঙ্গল-কামনা

মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৪২১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

আকিকা মুসলমান পরিবারে শিশুর জন্মের পর সপ্তম দিবসে আল্লাহর উদ্দেশে নবজাতকের মঙ্গল-কামনায় পালিত অনুষ্ঠান। এই দিন শিশুর নাম রাখা হয়। এ উপলক্ষে প্রথম চুলকাটা ও কোরবানি দেওয়া সুন্নত। কোনো কারণে সপ্তম দিবসে এ অনুষ্ঠান করা সম্ভব না হলে, এমনকি শিশু বড় হয়ে নিজেও তা করতে পারে।

আকিকা উপলক্ষে জবাই করা পশুর মাংসের তিন ভাগের এক ভাগ দরিদ্র ও দুস্থদের মধ্যে এবং এক ভাগ আত্মীয়স্বজনের মধ্যে বিতরণ করতে হয়। বাকি এক ভাগ মা-বাবা ও পরিবারের জন্য রাখতে হয়।

দাউদ-আল-জাহিরিসহ কতিপয় আলেম আকিকাকে অবশ্যকরণীয় ওয়াজিব বলে গণ্য করেছেন। পক্ষান্তরে ইমাম আবু হানিফা (র.)-এর মতে, এটি শুধুই মুস্তাহাব বা পুণ্যজনক। শিশুর কর্তিত কেশকেও আকিকা নামে অভিহিত করা হয়। শরিয়তে এই কর্তিত কেশের সমপরিমাণ রৌপ্য দান করার নির্দেশ আছে।

আকিকাতে ছেলে–শিশুর জন্য দুটি ও মেয়ে-শিশুর জন্য একটি ছাগল কিংবা ভেড়া কোরবানি করার নির্দেশ রয়েছে। প্রাক-ইসলাম আরবেও আকিকার প্রচলন ছিল। ইহুদিরা কেবল পুত্রসন্তানের জন্য আকিকা দিত। রাসুল (সা.)-এর একটি হাদিস থেকেও তা জানা যায়।

দাউদ-আল-জাহিরিসহ কতিপয় আলেম আকিকাকে অবশ্যকরণীয় ওয়াজিব বলে গণ্য করেছেন। পক্ষান্তরে ইমাম আবু হানিফা (র.)-এর মতে, এটি শুধুই মুস্তাহাব বা পুণ্যজনক। শিশুর কর্তিত কেশকেও আকিকা নামে অভিহিত করা হয়। শরিয়তে এই কর্তিত কেশের সমপরিমাণ রৌপ্য দান করার নির্দেশ আছে।

সূত্র: ‘আকিকা’, যার যা ধর্ম, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, প্রথমা প্রকাশন, ২০১৪

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট