প্রথমার্ধে উত্তেজনা ছড়ালেও গোল পেতে ব্যর্থ ছিল ব্রাজিল-উরুগুয়ে। সেই উত্তেজনা ক্রমশ বেড়ে যায় পরের অর্ধে। এক পর্যায়ে কড়া ট্যাকল করে লাল কার্ড দেখেন উরুগুয়ে মিডফিল্ডার নাহিতাস নান্দেজ। কিন্তু দশজনের দলের
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলায় হলো না কোনো গোল। তারপর খেলা গড়াল অতিরিক্ত সময়ে। ১২০ মিনিটেও কোনো ফল না আসায় ট্রাইবেকারে গড়ায় ম্যাচ। তাতে পর্তুগালকে হারিয়ে ইউরো কাপের সেমিফাইনালে উঠে গেছে
কোপা আমেরিকায় কলম্বিয়ার বিপক্ষে মাঠে নেমেছে ব্রাজিল। নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ সমতায় শেষ হওয়ায় ম্যাচ গড়িয়েছে অতিরিক্ত সময়ে। প্রথমার্ধের শুরুতেই এগিয়ে জয় ব্রাজিল ম্যাচের ১২ মিনিটে ডিবক্সের অনেকটা বাইরে ফ্রিকিক
ব্রাজিলের জার্সিতে কবে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে দুর্দান্ত পারফর্ম করা ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের দেখা মিলবে, সেই প্রশ্ন অনেকদিনের। কোপা আমেরিকার প্রথম ম্যাচে সেলেসাওদের ড্রয়ের হতাশায় পোড়ার দিনে সেই প্রশ্ন আরও জোরালো হয়। সেই
সেমিফাইনালে এসে এমন একপেশে এক ম্যাচ দেখতে হবে কে ভেবেছিল। ক্রিকেট বিশ্বে প্রবাদের মতো করে প্রচলিত এক কথা, দক্ষিণ আফ্রিকার দৌড় সেমিফাইনাল পর্যন্ত। প্রতিটা বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে ফেবারিট হিসেবেই নামে প্রোটিয়ারা।
২০২২ বিশ্বকাপে একের পর এক মিস করে আর্জেন্টিনার সমর্থকদের চক্ষুশূল হয়ে উঠেছিলেন লাউতারো মার্টিনেজ। তবে বিশ্বকাপের পর নিজেকে ঠিকই ফিরিয়ে এনেছেন চেনা ছন্দে। চলতি বছর ইন্টার মিলানের হয়ে ইতালিয়ান সিরিআ
কাগজে কলমে আফগানিস্তানের দেয়া ১১৬ রানের লক্ষ্য টপকাতে বাংলাদেশের হাতে সময়য় থাকছে ২০ ওভার। কিন্তু আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে যাওয়ার স্বপ্নটা এখনো দেখছে বাংলাদেশ। সেজন্য অবশ্য কিছুটা ওভার কম পাচ্ছে
ব্যাটিং সহায়ক উইকেট পেইয়েও বড় সংগ্রহ গড়তে পারেনি বাংলাদেশ। ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে বোলিংয়েও শুরুটা হয়েছিল হতাশার। শুরুর পাওয়ার প্লেতে কোনো উইকেট শিকার করতে পারেনি বাংলাদেশ। তবে এরপর বোলিংয়ে এসে পরপর
বোলারদের কল্যাণে জয় দিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর সুযোগ এসেছে বাংলাদেশ দলের সামনে। শ্রীলঙ্কাকে মাত্র ১২৪ রানে থামিয়ে দিয়েছেন রিশাদ হোসেন ও মুস্তাফিজুর রহমানরা। কিন্তু এমন সহজ লক্ষ্যের সামনেও পা হড়কাতে
মূল ইনিংসেই অভিজ্ঞতা আর শক্তির বিশাল পার্থক্য ঘুচিয়ে পাকিস্তানকে ভয় পাইয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্র। শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করে বিশ্বকাপের নতুন দলটি ম্যাচ নিয়ে গেল সুপার ওভারে। যেখানে শেষ হাসি হাসলো তারাই। বাবর-রিজওয়ানদের