কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র শীতের কারণে কাজে বের হতে পারছেন না শ্রমজীবী মানুষরা। টানা ছয়দিন ধরে জেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না। বিকেল হতেই
ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গার মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। সকাল সকাল রোদের দেখা মিললেও কমছে না শীতের তীব্রতা। এতে ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। এর মধ্যে আগামীকাল
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে গত পাঁচ দিন ধরে দেখা মিলছে না সূর্যের। উত্তরের দিকে থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় ঢাকা দিনাজপুরসহ উত্তরের জনপদ। কনকনে ঠান্ডায় কাবু হয়ে
গত কয়েকদিন ধরে রাজধানীতে শীতের অনুভূতি তেমন একটা ছিল না। শীতের প্রস্তুতি হিসেবে মোটা পোশাক গায়ে জড়িয়ে বের হয়ে পড়তে হয়েছে অস্বস্তিতে। তবে বুধবার (২২ জানুয়ারি) থেকে হঠাৎ চিত্র পাল্টে
চলতি জানুয়ারি মাস থেকেই বিদায় নিতে যাচ্ছে শীত! যদিও এবার পুরো মৌসুমে সেভাবে শীতের প্রকোপ অনুভূত হয়নি। অন্যান্যবারের তুলনায় এবার সেভাবে শৈত্যপ্রবাহও দেখা যায়নি। প্রতিবার তীব্র শৈত্যপ্রবাহে দেশের মানুষ নাস্তানাবুদ
শীতে কাঁপছে দিনাজপুরের মানুষ। গত দুই দিন থেকে দেখা মিলছে না সূর্যের। বৃষ্টির মতো ঝরছে শীত আর ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে এ জেলা। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
হিমালয়ের কাছাকাছি সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে ঘন কুয়াশায় বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির। এছাড়া কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলের এ জেলা। বুধবার (২২ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২
পদ্মায় ঘন কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে নদীতে কুয়াশার পরিমাণ বাড়তে থাকে। এর এক পর্যায়ে মধ্যরাত
কুড়িগ্রামে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে চারপাশ। এতে করে শ্রমজীবী, হতদরিদ্র মানুষ পড়েছেন বিপাকে। সরকারি বা বেসরকারিভাবে গরম কাপড় বিতরণ করলেও তা
চলতি সপ্তাহেই আসতে পারে একটি মৃদু ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। যা দেশের উত্তরাঞ্চল বা উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে প্রভাব ফেলতে পারে। সোমবারের (২০ জানুয়ারি) পর এটি স্বল্পকালীন সময়ের জন্য আসার সম্ভাবনা রয়েছে। অবশ্য এই শৈত্য