সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়া দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল)
প্রচন্ড তাপদাহের পর অবশেষে রাজশাহীতে স্বস্তির বৃষ্টি হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল ৫ টা ৪১ মিনিটে রাজশাহীতে বৃষ্টি শুরু হয়। এর আগে সকাল থেকে রাজশাহীর আকাশে মেঘ দেখা দেয়। দুপুরে এসে
সারা দেশে বেশ কিছুদিন ধরে টানা তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তীব্র গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। অবশেষে সেই বহুল কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মিলেছে রাজধানীতে। রাজধানীর ফার্মগেট, বাংলামোটর, প্রেস ক্লাব, পল্টন, মতিঝিল এলাকায় শুক্রবার
রাজশাহীতে টানা ১৫ দিন ধরে তাপপ্রবাহ চলছে। প্রথম দিকে মৃদু তাপপ্রবাহ চললেও শেষ পাঁচ দিন ধরে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। এর মধ্যে চারদিন ধরে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামছেই না।
টানা দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। সোমবার (১৭ এপ্রিল) ঈশ্বরদীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। তবে ওইদিন ঢাকার তাপমাত্রা আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে
প্রায় এক দশক পর তেতে ওঠা প্রকৃতি যেন রেহাই দিচ্ছে না। কেননা, তীব্র তাপপ্রবাহে নাকাল দেশবাসীর জন্য এখনই তেমন কোনো সুখবর নেই আবহাওয়াবিদদের কাছে। কোথাও কোথাও বৃষ্টিপাতের আভাস মিললেও সম্ভাবনা
>> এপ্রিলে শেষ নয়, আগস্টেও ভোগাবে তীব্র গরম >> আগামী বছর এক মাস দীর্ঘ হতে পারে এ তাপদাহ গত দুই সপ্তাহ ধরে চলা তীব্র দাবদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ। ২ এপ্রিল থেকে
গত ৫৮ বছরের মধ্যে সবচেয়ে উষ্ণতম দিন পার করলেন ঢাকাবাসী। তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন, ঢাকায় ১৯৬৫ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ওঠেছিল
বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে স্মরণকালের ভয়াবহ দাবদাহ। প্রচণ্ড তাপে শরীর পুড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছে এখন। এমন প্রখর রোদ ও তাপ দেখা যায় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে। তবে অবাক করার
বৈশাখের শুরুর দিন তপ্ত রোদে পুড়েছে ঢাকাসহ সারাদেশ। চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায়ও তাপমাত্রার পারদ ছুঁয়েছে ৪০ ডিগ্রি। তীব্র গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস অবস্থা।