কুড়িগ্রামে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে চারপাশ। এতে করে শ্রমজীবী, হতদরিদ্র মানুষ পড়েছেন বিপাকে। সরকারি বা বেসরকারিভাবে গরম কাপড় বিতরণ করলেও তা
চলতি সপ্তাহেই আসতে পারে একটি মৃদু ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। যা দেশের উত্তরাঞ্চল বা উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে প্রভাব ফেলতে পারে। সোমবারের (২০ জানুয়ারি) পর এটি স্বল্পকালীন সময়ের জন্য আসার সম্ভাবনা রয়েছে। অবশ্য এই শৈত্য
জলবায়ুর পরিবর্তনের সঙ্গে উঠানামা করছে তাপমাত্রা। দুই দিন তাপমাত্রা বাড়ার পর পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৭ ডিগ্রির ঘরে। ভোর সকালে সূর্য আলো ছড়িয়ে হেসে উঠলেও শীতের দাপট দেখাচ্ছে হিম ঝরানো
পঞ্চগড়ে আবারও ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা নেমেছে। বেড়েছে শীতের তীব্রতা। তাপমাত্রার এই ওঠানামায় বেড়েছে শীতজনিত রোগব্যাধি। শীতে আবহাওয়া শুষ্ক থাকায় জ্বর, সর্দি, কাঁশিসহ শীতজনিত রোগ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রায় ঘরে ঘরেই
পঞ্চগড়ে মৃদু ও মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার পর দুই দিন ধরে বেড়েছে তাপমাত্রা। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে ২৭-২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। ফলে দিনে ও রাতে দুই রকম আবহাওয়ার কারণে
রাজধানী ঢাকার বায়ু প্রতিনিয়ত দূষিত হয়ে উঠছে। চলতি শীতেও টানা কয়েক সপ্তাহ ঢাকার বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় টানা কয়েক দিন ধরেই ঢাকায় বইছে খুব ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু। ঢাকা
হালকা থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহে দেশের উত্তরের জনপদসহ মোট ১০টি জেলায় বেড়েছে শীতের প্রকোপ। তবে ঢাকা এবং এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় সকাল থেকেই তাপমাত্রা রাতের তুলনায় বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একইসঙ্গে কুয়াশাচ্ছন্ন
দেশের ১০টি জেলার ওপর দিয়ে যে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বইছে সেটি আগামী ২৪ ঘণ্টা অব্যাহত থাকবে। তবে এই সময়ের মধ্যে রাত-দিনের তাপমাত্রা সামান্য পরিমাণ বাড়তে পারে। গতকাল শুক্রবার
কথায় আছে— মাঘের শীতে বাঘ কাঁদে। কিন্তু মাঘ মাস না আসতেই পৌষের শীতে ধরাশায়ী উত্তরের জনপদ। দিন যতই যাচ্ছে হিম বাতাস আর কনকনে ঠান্ডার দাপট যেন ততই বাড়ছে। কখনো-কখনো তীব্র
পদ্মায় ঘন কুয়াশার কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের মার্কিং বাতির আলো অস্পষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে মাঝ নদীতে বি এস জাহাঙ্গীর ও বাইগার নামের দুটি