টানা দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। সোমবার (১৭ এপ্রিল) ঈশ্বরদীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। তবে ওইদিন ঢাকার তাপমাত্রা আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে
প্রায় এক দশক পর তেতে ওঠা প্রকৃতি যেন রেহাই দিচ্ছে না। কেননা, তীব্র তাপপ্রবাহে নাকাল দেশবাসীর জন্য এখনই তেমন কোনো সুখবর নেই আবহাওয়াবিদদের কাছে। কোথাও কোথাও বৃষ্টিপাতের আভাস মিললেও সম্ভাবনা
>> এপ্রিলে শেষ নয়, আগস্টেও ভোগাবে তীব্র গরম >> আগামী বছর এক মাস দীর্ঘ হতে পারে এ তাপদাহ গত দুই সপ্তাহ ধরে চলা তীব্র দাবদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ। ২ এপ্রিল থেকে
গত ৫৮ বছরের মধ্যে সবচেয়ে উষ্ণতম দিন পার করলেন ঢাকাবাসী। তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন, ঢাকায় ১৯৬৫ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ওঠেছিল
বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে স্মরণকালের ভয়াবহ দাবদাহ। প্রচণ্ড তাপে শরীর পুড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছে এখন। এমন প্রখর রোদ ও তাপ দেখা যায় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে। তবে অবাক করার
বৈশাখের শুরুর দিন তপ্ত রোদে পুড়েছে ঢাকাসহ সারাদেশ। চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায়ও তাপমাত্রার পারদ ছুঁয়েছে ৪০ ডিগ্রি। তীব্র গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস অবস্থা।
এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে রাজশাহীর ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ তীব্র আকার ধরণ করেছে। যা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে এমন আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার রাজশাহীতে এ বছরের সর্বোচ্চ
চৈত্রের শেষভাগে শুরু হওয়া তাপপ্রবাহের তীব্রতা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। শেষদিনে এসে পৌঁছে গেছে ‘তীব্র তাপপ্রবাহ’। বৈশাখের শুরুটা (১৪ এপ্রিল শুক্রবার শুরু হচ্ছে বৈশাখ মাস) এভাবেই কাটবে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৩
রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগসহ নীলফামারী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আগামী ৫ দিনেও এ পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নাও হতে পারে বলে
রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগসহ মৌলভীবাজার জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সকাল ৯টা