কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত। তাপমাত্রা নেমেছে ১১ ডিগ্রিতে। ফলে শীতের দাপটে কাবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষজন। ঘন কুয়াশায় আছন্ন হয়ে আছে গোটা জনপদ। এ অবস্থায় সবচেয়ে দুর্ভোগে পড়েছে শ্রমজীবী
ঘন কুয়াশার কারণে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২টি ফ্লাইট অবতরণ করতে না পেরে কলকাতা বিমানবন্দরে চলে যায়। মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) মধ্যরাত থেকে প্রায় সাত ঘণ্টা চলে এই অবস্থা। বুধবার (১৩
আগামীকাল (বুধবার) থেকে দেশের কয়েকটি জেলায় শৈত্যপ্রবাহের ইঙ্গিত দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আগামী ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ঘন কুয়াশা থাকবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ
ঘন কুয়াশার কারণে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারেনি ১২টি ফ্লাইট। পরে ফ্লাইটগুলো আশপাশের বিমানবন্দরে চলে যায়। সোমবার (১১ ডিসেম্বর) মধ্যরাত থেকে প্রায় ছয় ঘণ্টা চলে এই অবস্থা। মঙ্গলবার
একদিনের ব্যবধানে পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা আরো কমেছে। তাপমাত্রা কমায় কনকনে শীতের কারণে হাড় কাঁপছে উত্তরের এ জেলার সীমান্তবর্তী মানুষদের। মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মতো রাজধানী ঢাকায়ও ঘন কুয়াশা পড়েছে। সেই সঙ্গে বাতাস থাকায় শীত অনুভূত হচ্ছে বেশি। মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মিরপুরে কুয়াশার আধিক্য দেখা যায়। এ সময় পথ
ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলের জনপথ। কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়ক-মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে। তবে সবচেয়ে বেশি
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুর। চলিত সপ্তাহে দুইদিনের গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির পরে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় বাড়ছে শীতের প্রকোপ। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় হিমেল বাতাস। আর তার সঙ্গে যোগ দেয় ঘন
ঘন কুয়াশার কারণে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে ওই দুই রুটে সব ধরনের ফেরি চলাচল বন্ধ করা হয়।
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে শীত জেঁকে বসেছে। শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় ঠান্ডার জবুথবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষ। রোববার (১০ ডিসেম্বর) সকালে কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিস জানায়, আজ সকাল ৬টায় জেলায় সর্বনিম্ন