সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমে যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টায় শৈত্যপ্রবাহ বিস্তার লাভ করবে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। শনিবার (২০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের
মাঘের কন কনে হাড় কাঁপানো শীতে কাঁপছে দিনাজপুর। কয়েকদিন ধরে চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। হাড় কাঁপানো শীতের সঙ্গে বেড়েছে কুয়াশার দাপট আর হিমেল বাতাস। জেলা আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, শনিবার (২০ জানুয়ারি)
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় টানা তিনদিন ধরে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঘন কুয়াশা আর মৃদু শৈত্যপ্রবাহের দাপটে বিপর্যস্ত উত্তরের জনজীবন।
এ মৌসুমে হাড়ে কাঁপন ধরাচ্ছে শীত। এমন শীত এর আগে দেখেননি। এর পরও রুটি-রুজির প্রয়োজনে প্রতিদিন ভোরেই ঘর ছেড়ে বের হতে হয়। শীতের কারণে আয়-ইনকামও কমে গেছে। এত শীতের মধ্যে
এই তীব্র শীতের মধ্যেই বৃষ্টিপাত হতে পারে দেশের তিনটি বিভাগে। তবে অন্যত্র আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানিয়েছেন, উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ
‘হামার কি বসি খাওয়ার দিন আছে। শীতত হাত পাও সিক নাগে তবু কামত যাওয়া নাগে। কাম না করলে খামু কী। অইদ হউক আর শীত হউক হামাক কাম করিয়ে খাওয়ায় নাগবে।’
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে গত কয়েকদিনের তুলনায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। সঙ্গে বৃষ্টির মত ঝরছে কুয়াশা। এদিকে উত্তর-পশ্চিম থেকে বয়ে আসা পাহাড়ি হিম বাতাসে এ জনপদের জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সেই সঙ্গে রয়েছে ঘন কুয়াশা। বেলা বাড়লেও সূর্যের দেখা না মেলায় শীতে কাবু হয়ে পড়েছেন বিভিন্ন জনপদের মানুষ। আবহাওয়ার এই অবস্থার
উত্তরের জেলা নীলফামারীতে হিমেল হাওয়ার সঙ্গে জেঁকে বসা শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতের দাপটে বেশ কাবু হয়ে পড়েছেন দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষেরা। এক সপ্তাহ ধরে নীলফামারীতে সূর্যের দেখা
টানা দু’দিন শৈত্য প্রবাহের পর তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। মাঘের শুরুতে তাপমাত্রা উঠেছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল