বিদায় নিয়েছে বরফঝরা শীতের মাঘ মাস। ফাগুন ঝরা বাতাসে বেড়েছে দিনের তাপমাত্রা। তাপমাত্রা উঠেছে ১৪ ডিগ্রিতে। তবে জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে এবার শীতকালও হারিয়েছে তার চিরাচরিত চরিত্র। তাপমাত্রা বাড়লেও রাতের ঠান্ডায়
সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। পাশাপাশি সারাদেশে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়ারও আভাস দিয়েছে সংস্থাটি। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল বৃষ্টি ও বন্যায় কমপক্ষে ৯ জন নিহত হয়েছেন। মূলত প্রবল বর্ষণের জেরে উত্তর আমেরিকার এই দেশটির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কিছু অংশ প্লাবিত হয়েছে এবং অনেক স্থানে রাস্তা ও ঘরবাড়ি ডুবে
পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর প্রভাবে সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। ফলে সারা দেশে রাত ও
গত কিছুদিন রাজধানী ঢাকায় শীতের তীব্রতা তেমন অনুভূত হয়নি। শেষ রাতে কিছুটা শীত অনুভূত হলেও দিনভর তাপমাত্রা ছিল বেশি। তবে মাঘের শেষ দিকে এসে ঢাকায় ফের কিছুটা শীতের তীব্রতা দেখা
মাঘের শেষ সময়ে এসে দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। কুয়াশা কম থাকলেও সন্ধ্যা থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত অনুভূত হচ্ছে শীত। এতে বিপাকে পড়েছে জেলার নিম্ন আয়ের মানুষ। কনকনে
ঘন কুয়াশায় মোড়ানো রয়েছে রাজধানী ঢাকা। কুয়াশার ঘনত্ব বেশি হওয়ায় একটু দূরের জিনিস দেখতে বেগ পেতে হচ্ছে। কুয়াশার কারণে সকালে শীত একটু বেশি অনুভূত হচ্ছে। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে শীতল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় মোড়ানো পথঘাট। এতে মহাসড়কে হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে সব ধরনের যানবাহন। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় দিনাজপুরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা
একটুখানি বিরতি দিয়ে আবারও কুয়াশা ও শীত জেঁকে বসেছে নীলফামারীতে। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে পুরো জনপদ। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) সকাল থেকে টিপটপ বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ছে। ফলে বাইরে লোকজনের
ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রাম। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। তবে আপাতত শৈত্যপ্রবাহ নেই জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিস। রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানায়, বুধবার (২৯ জানুয়ারি)