শহীদ নূর হোসেন দিবসকে ঘিরে আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। রোববার সকাল থেকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ
অন্তর্বর্তী সরকার যৌক্তিক সময়ের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করলে আগামী দিনে জাতির সামনে যে চ্যালেঞ্জ আছে তা মোকাবিলা করা সম্ভব হবে বলে মনে করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম
ইসলামি মহাসম্মেলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল নেমেছে। যেখানে সারাদেশ থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা জড়ো হয়েছেন। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া এই সম্মেলনে যোগ দিতে
দেশের ১০ জেলা ও মহানগরে পূর্ণাঙ্গ ও আংশিক কমিটি ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৪ নভেম্বর) দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষরে এসব কমিটি ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১১টি রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণার নির্দেশনা চেয়ে করা রিট প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন বেআইনি ঘোষণা
আ. লীগকে রাজনৈতিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখতে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। একইসঙ্গে আওয়ামী লীগের বিগত ৩টি নির্বাচনকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, এতো কষ্ট করলাম, মিছিল মিটিং করলাম, জেল খাটলাম। একটাই চেয়েছি, শেখ হাসিনাবিহীন বাংলাদেশ। দীর্ঘ লড়াইয়ে আমরা আজ হাসিনাবিহীন বাংলাদেশ পেয়েছি। এখন আমরা চাই
আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপনে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করা হয়। গতকাল বুধবার রাতে প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়,
প্রায় ১৬ বছর ক্ষমতায় ছিল মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ। দেশের স্বাধীনতা অর্জনে যে দলের অবদান ছিল, সেই দলেরই শীর্ষ নেতৃত্বকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হলো। টানা চারবার যে দল
একজন ব্যক্তি পরপর দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে না পারবেন না, সেই বিধান তৈরিসহ রাষ্ট্র সংস্কারে সেক্টর অনুযায়ী আলাদা আলাদা ১০টি প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।