শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে দুই দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে যুবদল। মঙ্গলবার সংগঠনটির দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কর্মসূচির কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার মধ্য
ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। তার দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। রাজনৈতিক এই পটপরিবর্তনের ঘটনায়
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, আমরা নির্বাচন নিয়ে
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর নীরবতা ভেঙেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার
বিএনপির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই বাংলাদেশের ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের একটা দা-কুমড়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যদিও দল দুটি একত্রে আন্দোলন শুরু করেছিল স্বৈরাচার খ্যাত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সরকার পতনের ডাকে। ১৯৯০
শিক্ষার্থী-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেননি বলে দাবি করেছেন তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। নতুন অন্তবর্তী সরকারকে আদালতে চ্যালেঞ্জ জানানোর ইঙ্গিতও
টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসন শেষে গণ আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের পর বৃহস্পতিবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন যে সরকার শপথ নিয়েছে, তাকে উপদেষ্টা হিসেবে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ২১ মিনিটে বঙ্গভবনে শপথ নেন তিনি। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে শপথ পাঠ করান। শপথ শুরুর আগে ছাত্রদের
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে ২০২৪ সালে দেশের জনগণ নতুন এক স্বাধীনতা দেখেছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই সঙ্গে দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে কেউ বিএনপির নাম ভাঙিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যাওয়া শেখ হাসিনা আপাতত সেখানেই থাকছেন বলে জানিয়েছেন তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। সেখান থেকে শেখ হাসিনার অন্য কোথাও যাওয়ার