ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে দিনাজপুর। সড়ক-মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে। কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। নিতান্তই প্রয়োজন কিংবা জীবিকার তাগিদে ছুটে চলা মানুষের
আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের দুই বিভাগে ২ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের দেওয়া পূর্বাভাসে এ
ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে দিনাজপুরের মানুষ। তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় দিন দিন বাড়ছে শীতের প্রকোপ। হিমেল বাতাসের সঙ্গে রাত থেকে সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঢাকা থাকে পুরো এলাকা। সকালের দিকে
ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে উত্তরের জনপদ নীলফামারী। হিমেল বাতাসে উত্তরের এ জেলায় বাড়ছে শীতের তীব্রতা। এতে কাবু হয়ে পড়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ। এ অবস্থায় সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় নীলফামারীর
ঘন কুয়াশার আবরণে ঢাকা পড়েছে উত্তরের হিমালয়কন্যা পঞ্চগড়। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির। ঘন কুয়াশায় শহরের সড়কগুলোতে হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। একই চিত্র গ্রামের সড়কগুলোতেও। খড়কুটো জ্বালিয়ে
শুক্রবার রাতে শীতের মাত্রা বাড়ার কারণে বেড়েছে কুয়াশার ঘনত্ব। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) ভোরে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে মাদারীপুরের জনপদ। এ কারণে এক্সপ্রেসওয়েতে যানবাহন চলাচলে ধীরগতি দেখা গেছে। পদ্মা-আড়িয়াল খাঁ নদীর
দেশের উত্তর জনপদে জেঁকে বসেছে শীত। তাপমাত্রা ক্রমশ কমছেই উত্তরের জেলা দিনাজপুরে। অব্যাহত রয়েছে ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাস। তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও নিম্ন আয়ের মানুষ।
আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে আজ ঢাকার বাতাস সবচেয়ে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’। এছাড়া বছরের সর্বোচ্চ দূষণের কবলে রাজধানী। বাতাসের মানসূচকে আজ সকাল ৯টার দিকে ঢাকার স্কোর ছিল ৩৪১। একিউআই স্কোর ৩০১ অতিক্রম করলেই বাতাসের
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে অব্যাহত রয়েছে পাহাড়ি হিম বাতাস। রাত থেকে ভোর সকাল পর্যন্ত কুয়াশা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে দেখা দিয়েছে ঝলমলে রোদ। এর মাঝে ১১ দশমিক ৪
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা কমবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো