গত দুইদিন ধরে বেড়েছে গরম। সেই সঙ্গে চলমান তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন বিভাগে। ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে। তাতে কিছুটা হলেও
পশ্চিমবঙ্গের সাত জায়গায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। কোথাও তাপমাত্রা উঠেছে ৪২ ডিগ্রির বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে পশ্চিম বর্ধমান জেলার পানাগড়ে। সোমবার ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে। অধিদপ্তর জানায়,
দেশের বেশিরভাগ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। প্রতিদিনই তাপমাত্রা নতুন নতুন রেকর্ড করছে। সেই ধারাবাহিকতায় আজও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে শূন্য দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে
ঈদুল ফিতরের দিন বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ঈদের দিন দেশে বৃষ্টির কোনো আভাস নেই। বুধবার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ জেলায় কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে ১০ জন নিহত ও কমপক্ষে ৩৩ জন আহত হয়েছেন এবং দুইজন নিখোঁজ রয়েছেন। এ ঝড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে কয়েক শতাধিক ঘরবাড়ি। যেকোনো মিষ্টি খাবারের
গত কয়েকদিন টানা গরমে অস্বস্তিতে পড়েছে দেশের মানুষ। বিশেষ করে তীব্র তাপপ্রবাহে চুয়াডাঙ্গা ও পাবনা জেলার জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। তবে আগামী তিনদিন গত কয়েকদিনের তুলনায় স্বস্তির বাতাস বইবে বলে
গরমে জনজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা। এ অবস্থায় দেশের তিন বিভাগে বৃষ্টির সুখবর দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বহাল থাকা এক আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ খবর জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে
চুয়াডাঙ্গায় শনিবার (৬ এপ্রিল) দেশের ও এই মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। টানা কয়েকদিনের গরমে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ছে। সঙ্গে রোজাদার খেটে খাওয়া মানুষদের ব্যাপক ভোগান্তি
দেশের ২ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। শনিবার (৬ এপ্রিল) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া
ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগের ওপর দিয়ে গত কয়েকদিন ধরে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বইছে। এসব এলাকায় আগামী দুই-তিন দিন তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে। তাই