ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪০ হাজার ৪০০ ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই
লেবানন-ভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ এবং ইসরাইল উভয়েই একে অপরের বিরুদ্ধে বড় আকারের সামরিক অভিযানের ঘোষণা দিয়েছে। হিজবুল্লাহর এক বিবৃতি জানিয়াছে, ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থানগুলো লক্ষ্য করে বেশ কয়েকটি বিস্ফোরক ড্রোন
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪০ হাজার ৩৩০ ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর গোলা ও বিমান হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় ৯ জন এবং লেবাননে অন্তত ৮ জন নিহত হয়েছেন। ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তাসংস্থা ওয়াফা নিউজের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় হত্যাকাণ্ডসহ সামগ্রিকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে প্রাথমিক তথ্যানুসন্ধানের বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতিসংঘ। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকশিনারের অফিসের একটি প্রতিনিধি দল পররাষ্ট্র
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও অর্ধশত ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪০ হাজার ২২০ ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই
বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ব্যাপক সহিংসতা, প্রাণহানি এবং হতাহতের ঘটনায় জড়িতদের বিচার চায় জাতিসংঘ। একইসঙ্গে সহিংসতা, প্রাণহানি এবং মানবিক ও রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িতদের জবাবদিহির মুখোমুখি করা দরকার বলেও
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার ২০০ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা
যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে ডেমোক্র্যাটিক ন্যাশনাল কনভেনশনে (ডিএনসি) সোমবার শেষবারের মতো ভাষণ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আর সেই ভাষণে গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধ শেষ করে জিম্মিদের দেশে ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করেছেন। গত ১৬ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন,