বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়ার পাশাপাশি তাতে দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে বলে আশা করে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রধান উপ মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল এক ব্রিফিংয়ে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে গতকাল বা তার আগের দিন কিংবা তারও আগে আমি এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি।’
বেদান্ত প্যাটেল : হ্যাঁ, এখনও আমরা তা ই চাই—
বেদান্ত প্যাটেল : আমি যা বলেছি তা আপনারা আগেও শুনেছেন; আবারও বলছি—কোনো নির্দিষ্ট সরকার বা রাজনৈতিক দল কিংবা প্রার্থীকে আমরা সমর্থন করছি না। আর যদি নির্বাচনের কথা আসে, সেক্ষেত্রে আমরা বলব— আমরা আশা করছি এমন একটি নির্বাচন, যেটি হবে অবাধ, সুষ্টু এবং যেখানে দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফল ঘটবে। এটাই আমাদের লক্ষ্য।
দেশে সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মীয় উগ্রবাদের বিস্তার প্রতিরোধ করতে বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার কয়েক বছর আগেই ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়েছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। সংবাদমাধ্যমে সরকার ও পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের এ সংক্রান্ত বিভিন্ন ইতিবাচক প্রতিবেদন প্রকাশিতও হচ্ছে নিয়মিত।
যুক্তরাষ্ট্র এই ব্যাপারটিকে কীভাবে মূল্যায়ন করছে— জানতে চাওয়া হয় বৃহস্পতিবারের ব্রিফিংয়ে।
উত্তরে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রধান উপ মুখপাত্র বলেন, ‘গত বছর আমরা যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ তম বছর উদযাপন করেছি। বাংলাদেশ এমন একটি দেশ, যার সঙ্গে আমরা বাণিজ্য, জলবায়ু, নিরাপত্তাসহ সম্ভাব্য ও কার্যকর সব খাতে সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব বাড়াতে চাই।’
Leave a Reply