1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:২৪ পূর্বাহ্ন

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্র
দুই ঘণ্টার মধ্যেই শেষ দুধ-ডিম-মাংস, ক্রেতাদের ক্ষোভ

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪
  • ৯৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# এক কেজির বেশি দেওয়া হচ্ছে না গরুর মাংস
# চাহিদা অনুযায়ী দুধ-ডিম পাওয়া যাচ্ছে

শনিবার (১৬ মার্চ) রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বর ও কালশীতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্র পিকআপ ভ্যানের দুধ-ডিম-মাংস দুই ঘণ্টার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। অনেক ক্রেতা পাঁচ ধরনের পণ্য কিনতে এসে খালি হাতে ফিরে গেছেন। ফেরত যাওয়া ক্রেতাদের আগামীকাল সকাল ১০টার মধ্যে আসতে বলেছেন সংশ্লিষ্টরা।

ইয়াকুব নামে এক ক্রেতা কম মূল্যের এসব পণ্য কিনতে এসে খালি হাতে ফিরে গেছেন। তাকে আগামীকাল সকাল ১০টার মধ্যে আসতে বলেছেন বিক্রি সংশ্লিষ্টরা।

কয়েকজন ক্রেতা বলেন, গরুর মাংস ৬০০ টাকা কেজি হলে এটা কম নয়। অনেক ব্যবসায়ী নিজেরাই এই দামে গরুর মাংস বিক্রি করছেন। একইভাবে ব্রয়লার মুরগি আর ডিমের দামও বাজারের কাছাকাছি। ডিম বাজারে আজ ১১০ টাকা থেকে ১২০ টাকাতেই পাওয়া যাচ্ছে। তারাও ১১০ টাকা বিক্রি করছে।

কালশীর এই ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, মিরপুরের অন্যান্য স্থানের চেয়ে কালশীতে চাহিদা বেশি। আজ এখানে ১০০ কেজি গরুর মাংস, ৫০ কেজি ব্রয়লার, ১০ কেজি খাসির মাংস, ২৪শ ডিম এবং ১০০ লিটার দুধ বিক্রি করেছি। বাজারের সাথে আমাদের পণ্যের মান ও দামে তফাৎ আছে বলেই চাহিদা বাড়ছে।

ক্রেতাদের অভিযোগের বিষয়ে রফিকুল ইসলাম বলেন, মানুষের অভিযোগ আছে। সবচেয়ে বড় অভিযোগ হচ্ছে একজন ক্রেতা তিন থেকে চার কেজি গরুর মাংস চায়। কিন্তু আমরা তো দিতে পারি না। কারণ আমাদের উদ্দেশ্য তো ওইটা না। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল নিম্ন আয়ের মানুষরা যেন রমজানে স্বল্পমূল্যে দুধ-ডিম-মাংস খেতে পারে। কিন্তু অনেক সময় ধনী মানুষরাও আসছেন। ধনী-গরীব যেই হোক, লাইন দাঁড়ালে আমাদের দিতে হয়।

যেসব স্থানে বিক্রি চলছে

নতুনবাজার (বাড্ডা), কড়াইল বস্তি (বনানী), খামারবাড়ি (ফার্মগেট), আজিমপুর মাতৃসদন (আজিমপুর), গাবতলী, দিয়াবাড়ী (উত্তরা), জাপান গার্ডেন সিটি (মোহাম্মদপুর), ষাটফুট রোড (মিরপুর), খিলগাঁও (রেল ক্রসিংয়ের দক্ষিণে), সচিবালয়ের পাশে (আব্দুল গনি রোড), সেগুনবাগিচা (কাঁচাবাজার), আরামবাগ (মতিঝিল), রামপুরা, কালসী (মিরপুর), যাত্রাবাড়ী (মানিকনগর গলির মুখে), বসিলা (মোহাম্মদপুর), হাজারীবাগ (শিকশন), লুকাস (নাখালপাড়া), আরামবাগ (মতিঝিল), কামরাঙ্গীর চর, মিরপুর ১০, কল্যাণপুর (ঝিলপাড়া), তেজগাঁও, পুরান ঢাকা (বঙ্গবাজার) কাকরাইল। আর স্থায়ী পাঁচটি বাজারগুলো হলো; মিরপুর শাহ আলি বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, নতুন বাজার (১০০ ফুট), কমলাপুর, কাজি আলাউদ্দিন রোড (আনন্দবাজার)।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট