রমজানের আগে সরকারি চিনির দাম কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)। এর কয়েক ঘণ্টা পরই এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো সরকার।
এর আগে, দুপুরে প্রতি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)। একই হারে বাড়ানো হয়েছে মিলগেট রেটও। তবে বিএসএফআইসির এই ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে শিল্প মন্ত্রণালয়।
বিএসএফআইসির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া করপোরেশনের এক কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা। পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৬০ টাকা।
প্রসঙ্গত, সবশেষ প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনির দাম ১৪০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিএসএফআইসি।
Leave a Reply