1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদুল আজহা ১৬ জুন

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৬ জুন, ২০২৪
  • ৬১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবের আকাশে আজ বৃহস্পতিবার ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র জিলহজের মাসের চাঁদ দেখা গেছে। সেই হিসেবে দেশটিতে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে আগামী ১৬ জুন। বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের সুপ্রিম কোর্ট জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার এই ঘোষণা দিয়েছে।

তবে সৌদিতে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যাওয়া নিয়ে বৃহস্পতিবার কিছুটা ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইংরেজি দৈনিক গালফ নিউজসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানায়, সৌদিতে জিলহজের চাঁদ দেখা যায়নি। এর কিছুক্ষণ পর দুই পবিত্র মসজিদভিত্তিক ওয়েবসাইট ইনসাইড দ্য হারামাইন জানায়, সৌদি আরবের আল-হারিকে এক প্রত্যক্ষদর্শী চাঁদ দেখতে পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া ইনসাইড দ্য হারামাইনের পোস্টে বলা হয়, সৌদির আকাশে ১৪৪৫ হিজরি সনের জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। আগামী ১৬ জুন সৌদিতে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করা হবে। আর ১৫ জুন পবিত্র আরাফাত দিবস।

কিছুক্ষণ পর গালফ নিউজ জানায়, সৌদিতে জিলহজের চাঁদ দেখা গেছে বলে দেমটির সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে। সেই অনুযায়ী, সুপ্রিম কোর্ট আগামী ১৬ জুন পবিত্র ঈদুল আজহার প্রথম দিন এবং ১৫ জুন আরাফাত দিবস উদযাপন করা হবে।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ইসলামের ১২ মাসের সূচনা হয়। জিলহজ মাসের চাঁদ দেখার মাধ্যমে হজ ও পবিত্র ঈদুল আজহার দিন নির্ধারণ করা হয়। সেই অনুযায়ী, ঈদুল আজহার প্রথম দিন জিলহজ মাসের ১০ম দিনে পড়ে। আর পবিত্র আরাফাহ দিবস পালন করা হয় জিলহজ মাসের নবম দিনে।

আজ থেকে প্রায় ১৫ শ’ বছর আগে সৌদি আরবে উত্থান ঘটেছিল ইসলাম ধর্মের, বর্তমানে যা বিশ্বের প্রধান ধর্মগুলোর একটি। পবিত্র ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম একটি হজ। প্রত্যেক বছর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লাখ লাখ সামর্থ্যবান মুসলিম সৌদি আরবের মক্কায় হজ পালন করতে যান।

পবিত্র ঈদুল আজহায় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলিমরা গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, উট প্রভৃতি কোরবানি করেন। আরাফাহর দিনে হজযাত্রীরা আরাফাহ ময়দানে প্রার্থনা করার জন্য একত্রিত হন; যেখানে ইসলাম ধর্মের শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার চূড়ান্ত খুতবা দিয়েছিলেন। সারা বিশ্বের মুসলমানরা এই দিনে রোজাও রাখেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট