পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশের জন্য আরও ভালো আশা, প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা নিয়ে ঢাকা আগামী বছরের দিকে তাকিয়ে আছে। তিনি বলেন, আসুন আমরা বাংলাদেশের জন্য আরও ভালো, আরও উন্নত রূপান্তরের জন্য কঠোর পরিশ্রম করি, তাহলে যারা দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।
মো. জসিম উদ্দিন বলেন, এ বছর বাংলাদেশ অনেক ত্যাগ ও রক্তপাত দেখেছে। আমরা অনেক তরুণ প্রাণ হারিয়েছি যারা এখন আর আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু তাদের বীরত্বকে আমরা স্মরণ করি এবং উপলব্ধি করি। আসুন আমরা তাদের এ ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কাজ করি।
এফওএসএ প্রসঙ্গে মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতি তুলে ধরার কারণে এর একটি প্রতিনিধিত্বমূলক দিক রয়েছে। এটি (এফওএসএ) একটি সংযোগকারীর ভূমিকা রাখে। কারণ বিভিন্ন সংস্কৃতিতে আমাদের বন্ধুদের সংযুক্ত করে। এটি চ্যারিটির ক্ষেত্রে কাজ করার পাশাপাশি মানবিক দিকও রয়েছে।
বাংলাদেশ আইন কমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি জিনাত আরা প্রধান অতিথি হিসেবে চ্যারিটি মেলার উদ্বোধন করেন।
ঢাকায় অবস্থানরত বেশ কয়েকজন কূটনীতিক ও ব্যবসায়ী নেতারা দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
এফওএসএ দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে একটি স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। এটি অলাভজনক ও অরাজনৈতিক সংগঠন যা জনহিতকর কাজের জন্য সুপরিচিত।
Leave a Reply