1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন

১৫ লাখ পরিবারের চিকিৎসায় ৭৫০০ কোটি টাকা

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৩১৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচিতে ১৫ লাখ পরিবার বছরে ৫০ হাজার টাকার সমপরিমাণ ওষুধ এবং চিকিৎসা সেবা পাবেন বলে উল্লেখ করেছেন স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

জাহিদ মালেক বলেন, ইউনিয়ন হেলথ সেন্টার এবং ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার সেন্টারে আমরা প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে থাকি। প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবাকে আমরা আরও জোরদার করতে যাচ্ছি।

আমরা ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার সেন্টারে আট ঘণ্টা সেবার পরিবর্তে সাত দিনে চব্বিশ ঘণ্টায় নিয়ে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে আমরা ৫০০টি ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার সেন্টারের ঘোষণা দিয়েছি, পর্যায়ক্রমে সবগুলো উপজেলায় এ সেবা পৌঁছে যাবে।

প্রাথমিক সেবাকে আরও জোরদার করার জন্য আমাদের ইউনিয়ন হেলথ সেন্টারকে ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সঙ্গে যুক্ত করতে চাচ্ছি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এসএসকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচিকে আমরা একটি জেলা থেকে ছয়টি জেলায় বৃদ্ধি করেছি। এর আওতায় প্রায় ৬০ লাখ লোক চলে আসবে। বছরে ১৫ লাখ পরিবার ৫০ হাজার টাকার সমপরিমাণ ওষুধ এবং সেবা পাবেন। ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজকে এগিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে এটা করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সবগুলো জেলায় স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নারীদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম শুরু হয়েছে। সব উপজেলায় স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম রয়েছে। এ প্রোগ্রামকে আরও ব্যাপকভাবে শুরু করার প্রক্রিয়া চলমান। জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে একটি ভ্যাকসিন রয়েছে, যার নাম এইচপিভি ভ্যাকসিন। আমরা আগামী সেপ্টেম্বর থেকে দেশের সব নারীদের এইচপিভি ভ্যাকসিন দেওয়ার কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছি। আমরা মনে করি, এর মাধ্যমে বাংলাদেশে নারীদের জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা অনেক কমে যাবে।

জাহিদ মালেক বলেন, আমাদের দেশের নারীরা ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন। ব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্ত করতে যে মেমোগ্রাফি মেশিন লাগে সেটি আমাদের দেশে কম রয়েছে। প্রতিটি জেলা পর্যায়ে অন্তত আমরা যেন এ মেমোগ্রাফি মেশিন দিতে পারি সেই চেষ্টা চলমান, পর্যায়ক্রমে উপজেলাগুলোয়ও আমরা এ মেশিন দেওয়ার চেষ্টা করব।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট