1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৩০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, পূর্বাভাসে শীত নিয়ে নতুন বার্তা ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল ঘন কুয়াশায় মধ্যরাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ গাজায় বর্বর হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়াল ৪৪ হাজার ৮০০ ভোটাধিকার বঞ্চিত দেড় কোটি প্রবাসী, কার্যকর উপায় খুঁজছে সংস্কার কমিশন ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ আগরতলা অভিমুখে লংমার্চে অংশ নিতে নয়াপল্টনে নেতাকর্মীরা ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে ছাপা সংবাদপত্র রুগ্ণ শিল্প

চারদিন ধরে শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে পঞ্চগড়

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৬৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

ভোরে রোদ ঝলমল করলেও শীতে কাঁপছে উত্তরের পঞ্চগড়। কনকনে শীত আর উত্তর-পশ্চিম হতে প্রবাহিত হিমেল হাওয়ায় জর্জরিত সীমান্ত জেলার মানুষ। জানুয়ারির ৪ তারিখ থেকে এই জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। 

তিনি জানান, গতকালের চেয়ে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও এ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। উত্তর-পূর্ব বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে যে বায়ু প্রবাহিত হয়, সেটি শীতকালের। বাতাসের গতি বেগ বেশি হলে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়। সে অনুপাতে এ অঞ্চলে এখন শীতের তীব্রতা বেশি হচ্ছে। আর দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকায় ২৬-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রেকর্ড হচ্ছে।

জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, প্রতিদিনের মতো শনিবারেও কুয়াশা ভেদ করে জেগে উঠেছে পূবালী সূর্য। তবে গতকালের তুলনায় সূর্যের আলোয় তেমন তেজ দেখা যায়নি। এতে করে হিমেল বাতাসের কারণে শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। শীতের কারণে বিপাকে পড়েছেন পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে রিকশা ভ্যানচালকসহ শ্রমজীবী মানুষগুলো। এতে করে কমে গেছে তাদের দৈনন্দিন রোজগার। পরিবার-পরিজন নিয়ে তারা কষ্টে দিনযাপন করছেন। বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীতার্তদের শীত নিবারণের চেষ্টা করতে দেখা গেছে। শীত উপেক্ষা করেই জীবিকার তাগিদে নিম্নআয়ের মানুষগুলোকে কাজে বের হতে দেখা গেছে।

এ অঞ্চলের বাসিন্দারা জানান, এখানে দিনের বেলায় রোদ থাকায় বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদের কারণে শীত তেমন একটা বোঝা যায় না। কিন্তু বেলা গড়ার সঙ্গে সঙ্গে বইতে শুরু করে ঠান্ডা বাতাস। এ কারণে সন্ধ্যার পর শীতের তান্ডব বেশি। রাত বাড়তে থাকলে বরফ হয়ে উঠে রাত। সারারাত কুয়াশার সঙ্গে শিশির বৃষ্টি ঝরে। সে শিশিরও বরফের মতো ঠান্ডা। ভোরে ভোরে সূর্য উঠে রোদ ছড়ালেও কনকনে শীতে হাতপা অবশ হয়ে আসছে। রাতে খুব ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে।

এদিকে শীতের কারণে নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, হাঁপানি, ক্রনিক শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়াসহ শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু থেকে বয়স্ক মানুষ। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে আউটডোরে ঠান্ডাজনিত রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট