উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে শীতল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় মোড়ানো পথঘাট। এতে মহাসড়কে হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে সব ধরনের যানবাহন। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় দিনাজপুরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা
একটুখানি বিরতি দিয়ে আবারও কুয়াশা ও শীত জেঁকে বসেছে নীলফামারীতে। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে পুরো জনপদ। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) সকাল থেকে টিপটপ বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ছে। ফলে বাইরে লোকজনের
ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রাম। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। তবে আপাতত শৈত্যপ্রবাহ নেই জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিস। রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানায়, বুধবার (২৯ জানুয়ারি)
গত তিন দিন ধরে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার পর খানিকটা বেড়েছে তাপমাত্রা। তবে তাপমাত্রা বাড়লেও ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে চারপাশ। একইসঙ্গে অনুভূত হচ্ছে কনকনে শীত।
গতকালের তুলনায় আজ (রোববার) রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় দিনের তাপমাত্রা বাড়বে। একই সঙ্গে কুয়াশা না থাকায় আকাশও থাকবে পরিষ্কার। ফলে সূর্যের দেখা মিলবে সকাল থেকেই। রোববার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ৭টা
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র শীতের কারণে কাজে বের হতে পারছেন না শ্রমজীবী মানুষরা। টানা ছয়দিন ধরে জেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না। বিকেল হতেই
ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গার মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। সকাল সকাল রোদের দেখা মিললেও কমছে না শীতের তীব্রতা। এতে ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। এর মধ্যে আগামীকাল
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে গত পাঁচ দিন ধরে দেখা মিলছে না সূর্যের। উত্তরের দিকে থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় ঢাকা দিনাজপুরসহ উত্তরের জনপদ। কনকনে ঠান্ডায় কাবু হয়ে
গত কয়েকদিন ধরে রাজধানীতে শীতের অনুভূতি তেমন একটা ছিল না। শীতের প্রস্তুতি হিসেবে মোটা পোশাক গায়ে জড়িয়ে বের হয়ে পড়তে হয়েছে অস্বস্তিতে। তবে বুধবার (২২ জানুয়ারি) থেকে হঠাৎ চিত্র পাল্টে
চলতি জানুয়ারি মাস থেকেই বিদায় নিতে যাচ্ছে শীত! যদিও এবার পুরো মৌসুমে সেভাবে শীতের প্রকোপ অনুভূত হয়নি। অন্যান্যবারের তুলনায় এবার সেভাবে শৈত্যপ্রবাহও দেখা যায়নি। প্রতিবার তীব্র শৈত্যপ্রবাহে দেশের মানুষ নাস্তানাবুদ