পঞ্চগড়ে ফাগুনেও মাঘের শীত নেমেছে। ভোরে সূর্যের দেখা মিললেও তাপমাত্রা নেমেছে ১০ ডিগ্রির ঘরে। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল একই সময়ে
ঘন কুয়াশার আবরণে আবারও ঢাকা পড়েছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। মাঘ বিদায় নিলেও এ জেলা থেকে কুয়াশাচ্ছন্ন শীতের আমেজ এখনো কাটেনি। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৪ দশমিক
মাঘের শেষে আবার শীতের দাপট বেড়েছে পঞ্চগড়ে। তাপমাত্রা কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে রূপ নিয়েছে। চারদিন পর আবার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টায় জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে
দুই দিন পর ফের তাপমাত্রা নামল ৮ এর ঘরে। এতে করে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে উত্তরের হিমাঞ্চল জেলা পঞ্চগড়। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি
গত দুই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে। বেশি বৃষ্টি হচ্ছে সাতক্ষীরায়। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দিবাগত মধ্যরাতে রাজধানী ঢাকায়ও বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টিপাতের এ ধারা বৃহস্পতিবারও (১ ফেব্রুয়ারি) অব্যাহত থাকার
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রার পারদ বাড়লেও অব্যাহত রয়েছে শৈত্যপ্রবাহ। কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের দেখা মিললেও শীতের দাপট রয়েছে উত্তরের এ জনপদে। মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে কাটছে না নিম্ন আয়ের মানুষের। জেলার
ঘন কুয়াশার দাপট ভেদ করে ভোরে সূর্যের দেখা মিললেও মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের দাপটে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে উত্তরের পঞ্চগড়ের জনজীবন। এক সপ্তাহ ধরে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। এর মধ্যে দুইদিন তীব্র শৈত্যপ্রবাহে
আজ সন্ধ্যা থেকে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় আবহাওয়া
মাঘের কনকনে শীতে বিপর্যস্ত উত্তরাঞ্চলের জনজীবন। গত এক সপ্তাহে দিনাজপুরে তাপমাত্রার পারদ ১০ ডিগ্রির নিচে। সেই সঙ্গে হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে। ক্রমাগত এমন শীত আগে দেখেনি এ জেলার
দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহের তীব্রতা ও ব্যাপ্তি বেড়েছে। থার্মোমিটারের পারদ নেমে এসেছে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এছাড়া শৈত্যপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়েছে দেশের সাত বিভাগে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে