দেশের বেশিরভাগ জেলায় বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। অসহনীয় গরমে নাকাল মানুষ। তাপমাত্রা কিছুটা কমবেশি হলেও বাতাসে জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি অনুভূত হচ্ছে বেশি। এ অবস্থা থেকে সহজে মুক্তিও মিলছে না। আগামী
সারা দেশে সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্ট জারি রয়েছে। এ অবস্থার মধ্যেই দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার (২১ এপ্রিল)
গত কয়েকদিন ধরেই রাজধানী ঢাকার উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। যা অব্যাহত থাকবে আরও কয়েকদিন। সেই ধারাবাহিকতায় আজও ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। রোববার (২১
চুয়াডাঙ্গায় তীব্র দাবদাহের পর আজ থেকে অতি তীব্র দাবদাহ শুরু হয়েছে। প্রচণ্ড রোদে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এছাড়া জেলা শহরে বিভিন্ন সড়কে রাস্তার পিচ গলে যেতে দেখা গেছে। তবে এতে
তীব্র তাপদাহে সারা দেশে হিট অ্যালার্ট জারি করায় স্কুল-কলেজ আরও সাতদিন বন্ধের দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। দেশের স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের সংগঠন অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো.
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, টাঙ্গাইল জেলাসহ খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এছাড়া চাঁদপুর, মৌলভীবাজার, ঢাকা জেলাসহ রাজশাহী বিভাগের কিছু অংশ ও বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে গত কয়েক দিন যাবত মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড
গত দুইদিন ধরে বেড়েছে গরম। সেই সঙ্গে চলমান তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন বিভাগে। ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে। তাতে কিছুটা হলেও
পশ্চিমবঙ্গের সাত জায়গায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। কোথাও তাপমাত্রা উঠেছে ৪২ ডিগ্রির বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে পশ্চিম বর্ধমান জেলার পানাগড়ে। সোমবার ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে। অধিদপ্তর জানায়,
দেশের বেশিরভাগ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। প্রতিদিনই তাপমাত্রা নতুন নতুন রেকর্ড করছে। সেই ধারাবাহিকতায় আজও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে শূন্য দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে