খুব সকালেই কালো মেঘে ঢেকে যায় ঢাকার আকাশ। ৭টা বাজতে না বাজতেই শুরু হয় বৃষ্টি, যা চলে প্রায় সাড়ে ৮টা পর্যন্ত। আর দেড় ঘণ্টার এই বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সৃষ্টি
এপ্রিল মাসজুড়ে দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যায় তাপপ্রবাহ। গত মাসে কখনো তীব্র, কখনো অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। গত ৩০ এপ্রিলে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
ঢাকাসহ দেশের ১৫টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেতও দেওয়া
তিন জেলায় বজ্রপাতে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৬ মে) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতে শরীয়তপুরের দুই উপজেলায় দুইজন, সিলেটের কানাইঘাটে একজন ও নেত্রকোণার আটপাড়ায় একজনের মৃত্যু হয়। প্রতিনিধিদের
টানা তাপপ্রবাহ শেষে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি বিরাজ করছে প্রকৃতিতে। আবহাওয়া অফিস বলছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর প্রভাবে
দেশের ৮ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া দেশের পশ্চিমাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া রোববারের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জারি রয়েছে ২৪ ঘণ্টার ‘হিট অ্যালার্ট’। এর মধ্যেই দুই অঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব এলাকার নদীবন্দরকেও ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা
চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যেই গত বৃহস্পতিবার (২ মে) বৃষ্টির দেখা পেয়েছে রাজধানীবাসী। এদিন ঝুম বৃষ্টির সঙ্গে দেখা মেলে আতঙ্কের বজ্রপাত। প্রথম দফায় রাজধানীর কোথাও বৃষ্টি হলেও কোথাও কোথাও ছিল বৃষ্টিহীন। পরে
টানা একমাস দাবদাহের পর স্বস্তির বৃষ্টির দেখা মিলেছে রাজধানী ঢাকায়। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে রাজধানীর দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার কিছু জায়গায় বৃষ্টি হয়। সন্ধ্যা থেকে রাজধানীর কয়েকটি জায়গায় আকাশে মেঘের
দেশে এখনও চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। টানা চলমান এই গরমে স্বস্তিতে নেই সাধারণ মানুষ। তবে বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমনকি আগামী