একজন বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে প্রায় ৪০টি দেশে আপনি যেতে পারবেন আগে থেকে ভিসা না নিয়েই। এই দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় ও ক্যারিবীয় অঞ্চলের কয়েকটি ছোট দ্বীপ দেশ।
গত ১৮ জুলাই বিশ্বের পাসপোর্টগুলোর র্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স। শক্তিশালী পাসপোর্টের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৯৭তম। গত জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০১তম। বিশ্বে ভিসামুক্ত চলাচল স্বাধীনতার ওপর গবেষণা করে এ সূচক প্রকাশ করে তারা।
সূচকের তথ্য বলছে, বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী ব্যক্তিরা এখন আগাম ভিসা ছাড়া বিশ্বের ৪০টি দেশ ও অঞ্চলে ভ্রমণ করতে পারেন। এ তালিকায় ছয়টি এশিয়ার দেশ আছে। এ ছাড়া আছে আমেরিকার একটি, আফ্রিকার ১৫টি, ক্যারিবীয় ১১টি ও ওশেনিয়ার ৭টি দেশ ও অঞ্চল। এর মধ্যে কিছু দেশ ও অঞ্চলে (এক তারকা চিহ্নিত) অন অ্যারাইভাল বা বিমানবন্দরে নামার পর ভিসার সুবিধা পান বাংলাদেশিরা। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে নিতে হবে ই-ভিসা।
এশিয়ার দেশগুলো হচ্ছে : ভুটান, কম্বোডিয়া*, মালদ্বীপ*, নেপাল*, শ্রীলঙ্কা*, পূর্ব তিমুর*
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ : বলিভিয়া*
আফ্রিকা অঞ্চলের দেশগুলো হলো : বুরুন্ডি*, কেপ ভার্দে*, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ*, জিবুতি*, গিনি-বিসাউ*, লেসোথো, মাদাগাস্কার*, মৌরিতানিয়া*, মোজাম্বিক*, রুয়ান্ডা*, সেশেলস*, সিয়েরা লিওন*, সোমালিয়া* ও গাম্বিয়া টোগো*।
ক্যারিবীয় অঞ্চলের দেশগুলো : বাহামা, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, ডমিনিকা, গ্রানাডা, হাইতি, জ্যামাইকামন্টসেরাত, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনাডাউন, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, ওশেনিয়া, কুক আইল্যান্ড ও ফিজি।
মাইক্রোনেশিয়ার দেশগুলো : নুউয়ে, সামোয়া*, টুভালু* ও ভানুয়াতু
Leave a Reply