1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন জাকির নায়েক জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান দুই দিন পেছাল দেশজুড়ে বৃষ্টিপাত থাকবে আরো পাঁচ দিন- আবহাওয়া অধিদপ্তর ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার ৮ বাংলাদেশি নিহত গাজা যুদ্ধ বন্ধে মিসরে ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী ও ইসরায়েলের আলোচনা শুরু রাতের মধ্যে ঢাকাসহ দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস উত্তরায় সাংবাদিক পেটানো সেই আকাশ দুই সহযোগীসহ সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার রাতের মধ্যে ঢাকাসহ দেশের ১৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস ফাঁকা ঢাকায় চলাচলে স্বস্তি, নেই চিরচেনা যানজট  মব আতঙ্কে চরম নিরাপত্তাহীনতায় রাজধানীর উত্তরাবাসী, সমন্বয়ক কর্তৃক সাংবাদিকদের ওপর অতর্কিত হামলা

পৃথিবীর কেন্দ্র হঠাৎ উল্টো দিকে ঘুরছে, প্রাণিজগৎ কি ধ্বংস হবে?

মহানগর ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৬৭৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

পৃথিবীর ওপরে কী কী রয়েছে, তা আমরা দেখতে পাই। কিন্তু ভূভাগের ভেতরে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত রয়েছে যে বিরাট জগৎ, তার কতটুকুই বা আজ পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন! নতুন এক তথ্য চমকে দিয়েছে সবাইকে।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর উপরিভাগ যে অভিমুখে ঘুরছে, তার কেন্দ্র ঘুরছে ঠিক তার বিপরীত অভিমুখে। শুধু তাই নয়, কিছুদিন আগেই পৃথিবীর কেন্দ্র ঘোরা থামিয়ে দিয়েছিল। তারপর থেকেই এটি ঘুরছে উল্টো মুখে। কী হতে পারে এর ফলে? ধ্বংস হয়ে যেতে পারে কি প্রাণিজগৎ? প্রশ্ন উঠেছে নানা মহলেই।

সম্প্রতি নেচার জিয়োসায়েন্স একটি গবেষণার মাধ্যমে এই বিষয়টি তুলে ধরেছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর কেন্দ্র এক দিকে ঘুরতে ঘুরতে হঠাৎ থেমে গিয়েছিল। তার পরেই হঠাৎ বিপরীত দিকে ঘুরতে শুরু করেছে এবং ঘটনাটি ঘটেছে মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই।

গবেষকদের দাবি, পৃথিবীর কেন্দ্রস্থল এখন ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ঘুরতে শুরু করেছে। আর এটিই চিন্তায় ফেলেছে অনেককে।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ২০০৯ সালে পৃথিবীর কেন্দ্র হঠাৎ থমকে গিয়েছিল। তারপরে বিপরীত দিকে ঘুরতে শুরু করে। চিনের পিকিং ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এই বিষয়টি জানতে পেরেছেন।

এটিও জানা গেছে, মোটামুটি প্রতি ৩৫ বছর পরপর পৃথিবীর কেন্দ্রভাগ নিজের ঘোরার দিক পরিবর্তন করতে পারে। তবে কখনও কখনও ৭০ বছরও চলে এটি।

১৯৭০ সালের গোড়ার দিকে প্রথমবার পৃথিবীর কেন্দ্রের ঘূর্ণনের কথা টের পান বিজ্ঞানীরা। তাদের অনুমান, আবার ২০৪০ সালের মাঝামাঝি সময়ে কেন্দ্রস্থল নিজের ঘোরার অভিমুখ বদলাতে পারে। পিকিং ইউনিভার্সিটির গবেষকরা ১৯৯৫ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত হওয়া সমস্ত ভূমিকম্পের গতিপ্রকৃতি পর্যবেক্ষণ করে জানিয়েছেন, ঘূর্ণনের এই পরিবর্তন সম্ভবত দিনের দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের সঙ্গে জড়িত। পৃথিবী নিজের অক্ষে যেভাবে সারাক্ষণ ঘুরে চলেছে, তার ওপরেও প্রভাব ফেলতে পারে কেন্দ্রের ঘূর্ণন।

কিন্তু এটি কি বড় কোনও বিপদ ডেকে আনতে পারে? এই ঘটনার ফলে প্রাণীকূলের অস্তিত্ব কি বিপন্ন হতে পারে? গবেষকরা অবশ্য জানিয়েছেন, তেমন কোনও আশঙ্কা নেই। পৃথিবীর উপরিতলে এই ঘূর্ণনের প্রভাব টেরও পাওয়া যাবে না। ফলে এই মুহূর্তে প্রাণিকুলের কোনো ভয় নেই বলে আশ্বাস দিয়েছেন তারা।

সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট