1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন জাকির নায়েক জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান দুই দিন পেছাল দেশজুড়ে বৃষ্টিপাত থাকবে আরো পাঁচ দিন- আবহাওয়া অধিদপ্তর ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার ৮ বাংলাদেশি নিহত গাজা যুদ্ধ বন্ধে মিসরে ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী ও ইসরায়েলের আলোচনা শুরু রাতের মধ্যে ঢাকাসহ দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস উত্তরায় সাংবাদিক পেটানো সেই আকাশ দুই সহযোগীসহ সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার রাতের মধ্যে ঢাকাসহ দেশের ১৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস ফাঁকা ঢাকায় চলাচলে স্বস্তি, নেই চিরচেনা যানজট  মব আতঙ্কে চরম নিরাপত্তাহীনতায় রাজধানীর উত্তরাবাসী, সমন্বয়ক কর্তৃক সাংবাদিকদের ওপর অতর্কিত হামলা

পুলিশ নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেপ্তার ৩

শাকিল ইসলাম :
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৭০২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

সারাদেশে চলমান ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তিনজন প্রতারককে আটক করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা শাখার অভিযানে ঢাকার সেগুনবাগিচা, যাত্রাবাড়ী ও গাজীপুরের কালিয়াকৈর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

বুধবার দুপুরে রাজশাহী পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান, পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, রাজশাহী নগরীর রাজপাড়া থানাধীন দাসপুকুর এলাকার সামসুলের ছেলে মারুফ শাহরিয়ার (৩৬), বরিশালের মঙ্গলহাটা এলাকার শমসের আলীর ছেলে শাহাদত হোসেন (৩৩), গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানাধীন চাতৈনভিটি এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে আব্দুল আজিজ (৪২)।

এসময় তাদের কাছে থেকে টিআরসি নিয়োগে প্রতারণার উদ্দেশ্যে নেওয়া ৩২টি স্বাক্ষর করা ফাঁকা চেক এবং প্রায় ৫৬ কোটি টাকার এমাটি বসানো স্বাক্ষর করা ১০টি চেক এবং ৫০টি স্বাক্ষর করা ফাঁকা নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প, ৩টি স্মার্ট মোবাইল ও ১টি ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আটকৃতরা জানিয়েছে, তারা দেশের বিভিন্ন জেলায় পুলিশ কনস্টেবল পদে ভর্তিচ্ছুদের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে এবং নিজেদের কখনো পুলিশ সদর দপ্তরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তার আবার কখনো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাছের লোক পরিচয় দিয়ে টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।

তারা জেলা ভিত্তিতে কোনো জেলার জন্য ১৩ লক্ষ আবার কোনো জেলার জন্য ১৫ থেকে ১৬ লক্ষ টাকার চুক্তি করেছে। শুধু তাই নয়, প্রতারণার বিষয়টি বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য কারো কাছ থেকেই তারা নগদ অর্থ গ্রহণ করেনি।

সকলকেই বলেছে ফাঁকা চেক ও ফাঁকা স্ট্যাম্প দেওয়ার জন্য। চাকরি হওয়ার পর টাকা পরিশোধ করে স্বাক্ষর করা চেক ও স্ট্যাম্প ফেরত নিতে হবে।

পুলিশ জানায়, চলমান নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এই চক্রটি অন্তত ৩০ জনের কাছ থেকে তিন থেকে সাড়ে ৩ কোটি টাকা লেনদেনের কার্যক্রম শুরু করেছিল। এই প্রতারক চক্র নিজেদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করা এবং বাংলাদেশ পুলিশের স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার লক্ষ্যে মাঠে নেমেছিল।

আটক ব্যক্তিদের বিজ্ঞাদালতে সোপর্দ করে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট