1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:০০ পূর্বাহ্ন

পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ম ইউনিট বন্ধ, বেড়েছে লোডশেডিং

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪
  • ৭৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পটুয়াখালীর পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে।

গত ২৪ জুন বিকেল থেকে ১ম ইউনিটটি বন্ধ করা হয়।

সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে এই ইউনিটটি আবারও চালু করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎকেন্দ্র সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওই ইউনিট বন্ধ হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বেড়েছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন বাসিন্দারা।

পটুয়াখালীর পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র ২০২০ সাল থেকে জাতীয় গ্রিডে ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়। এই কেন্দ্রের দুটি ইউনিট থেকে মোট ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছে।

তবে গত ২৪ জুন বিকেলে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্লান্টের ১ম ইউনিট বন্ধ করা হয়। ফলে বর্তমানে ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে।

পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্লান্ট ম্যানেজার শাহ আবদুল মাওলা বলেন, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের কাজটি সম্পন্ন করে দ্রুত সময়ের মধ্যেই বন্ধ ইউনিটটিও চালু করা হবে। আশা করছি আগামী ২ জুলাই পুরো দমে বন্ধ ইউনিটটি চালু করা সম্ভব হবে।

এদিকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের এই ছন্দ পতনের ফলে পটুয়াখালীসহ দক্ষিণ অঞ্চলের লোডশেডিং বেড়েছে। এতে করে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান। আর সব থেকে বেশি ভোগান্তিতে রয়েছে কুয়াকাটা পর্যটন এলাকার প্রতিষ্ঠানগুলো।

কুয়াকাটা ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রুম্মান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, এখন বিদ্যুতের ভোগান্তি সহনীয় মাত্রা অতিক্রম করেছে। প্রতিদিন চার থেকে পাঁচবার লোডশেডিং হচ্ছে এবং দীর্ঘসময় পর বিদ্যুৎ আসছে। এই দীর্ঘ সময় তো জেনারেটর দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব নয়। পর্যটকরা বিরক্ত হচ্ছেন। সমস্যা সমাধানে সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন।

এর আগে কয়লা সংকটে ২০২৩ সালের ৫ জুন দেশের বৃহৎ এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এর ঠিক ২০ দিন পর আবারও উৎপাদন শুরু হয়। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরি সচল রাখতে প্রতিদিন ১২ হাজার টনের বেশি কয়লার প্রয়োজন হয়ে থাকে। যা পুরোটাই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট