1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ইসরায়েলে জরুরি অবস্থা জারি, নাগরিকদের নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ হিট ইনডেক্সে তাপমাত্রা ৫১.৯ ডিগ্রি, দিল্লিতে জারি রেড অ্যালার্ট এটিএমে টাকার সংকট, বুথে বুথে ঘুরছেন গ্রাহক ইউনূস-তারেক বৈঠক এই মুহূর্তে রাজনীতির প্রধান ইভেন্ট : ফখরুল যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা গাজায় ঈদের দ্বিতীয় দিন ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭৫ ত্যাগের মহিমার পবিত্র ঈদুল আজহা আজ এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের লন্ডন সফর : গুরুত্ব পাবে রাজনৈতিক সমর্থন আদায়ের বিষয়‌ পর্যাপ্ত আছে, পার্শ্ববর্তী দেশের গরু প্রয়োজন নেই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরেক মামলা, আসামি আসাদুজ্জামান খানও

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৫৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

২০১৫ সালে রাজধানীর উত্তরা থেকে অপহরণ করার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

বুধবার (১৪ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর আদালতে মামলার আবেদন করেন ভুক্তভোগী সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সোহেল রানা। আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করে উত্তরা পশ্চিম থানাকে অভিযোগটি নিয়মিত মামলা হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. সোহেল রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ঘণ্টাখানেক পর সোহেল রানা বুঝতে পারেন তাকে কোনো এক বিল্ডিংয়ের আন্ডারগ্রাউন্ডে নেওয়া হয়েছে। এসময় তারা খালেদা জিয়াকে নিয়ে গালিগালাজ করতে থাকেন। সেখানে নিয়েও তাকে শক দিতে থাকেন। দুই ঘণ্টা পর ৩/৪ জন এসে তাকে ঝুলিয়ে মারতে থাকেন। এতে জ্ঞান হারান তিনি। জ্ঞান ফিরলে তাকে আবার নির্যাতন করা হয়। তার নির্দেশে নির্বাচন কমিশনে আগুন দেওয়া হয়েছে কি না জানতে চান তারা। তাকে আবারও শক দেওয়া হয় এবং মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। এভাবে তার ওপর নির্যাতন চলতে থাকে। তাকে নামাজ পড়তেও বাধা দেওয়া হতো। পিঠমোড়া করে হাতকড়া পরিয়ে তাকে বেঁধে রাখা হতো।

৬ জুন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টার দূরত্বে তাকেসহ কয়েকজনকে অজ্ঞাত স্থানে নেওয়া হয়। ১৩ আগস্ট ভোর ৩টা থেকে ৪টার দিকে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাকে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। তখনও তার হাত ও চোখ বাধা ছিল। পরে তিনি লোকজনের কাছে জানতে পারেন, তিনি রাজশাহীর গোদাগাড়িতে আছেন।

বাদী মুক্ত হয়ে জানতে পারেন, শেখ হাসিনার হুকুমে অন্য আসামিরা দেশে এক নায়কতন্ত্র ও স্বৈরাচার শাসন ব্যবস্থা কায়েমের জন্য দেশে গুমের উদ্দেশে অপহরণ এবং বিনা বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে এবং তিনি নিজেই নিপীড়নের শিকার।

এর আগে মঙ্গলবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মুদি দোকানদার আবু সায়েদকে হত্যার অভিযোগে করা মামলার আবেদন নিয়ে আদেশ দিয়েছেন আদালত। আদেশে আবেদনটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রে রাজেশ চৌধুরীর আদালত এ আদেশ দেন। এস এম আমীর হামজা নামে এক ব্যক্তি এ মামলার আবেদন করেন। সচেতন নাগরিক হিসেবে একজন নিরীহ নাগরিক হত্যার বিচার চেয়ে এ মামলা করেছেন বলে জানিয়েছেন এই ব্যবসায়ী।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট