1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, পূর্বাভাসে শীত নিয়ে নতুন বার্তা ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল ঘন কুয়াশায় মধ্যরাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ গাজায় বর্বর হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়াল ৪৪ হাজার ৮০০ ভোটাধিকার বঞ্চিত দেড় কোটি প্রবাসী, কার্যকর উপায় খুঁজছে সংস্কার কমিশন ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ আগরতলা অভিমুখে লংমার্চে অংশ নিতে নয়াপল্টনে নেতাকর্মীরা ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে ছাপা সংবাদপত্র রুগ্ণ শিল্প

মাদক কারবারী নুরুলের ৩ ব্যাংক হিসাব জব্দ

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৫০৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

আমদানি-রফতানি ব্যবসায়ের আড়ালে মাদক কারবার করে রাজধানীতে পাঁচটি বাড়িসহ বিপুল সম্পদের মালিক বনে যাওয়া নুরুল ইসলামের তিনটি ব্যাংক হিসাব জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামান এ আদেশ দেন।

এদিন সিআইডির পরিদর্শক মনিরুজ্জামান অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে দুটি বেসরকারি ব্যাংকের শ্যামলী শাখায় তার ও প্রতিষ্ঠানের নামে খোলা তিন ব্যাংক হিসাব জব্দের আবেদন করেন। আদালত সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) ২০২১ সালে মাদক ও জাল টাকার মামলায় নুরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে।

পরে র‍্যাব তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে অনুসন্ধানের জন্য সিআইডিকে চিঠি দেয়। সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ মাস অনুসন্ধান করে সিআইডি ঢাকার মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকায় নুরুলের পাঁচটি বাড়িসহ ১৩ কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পায়।

অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, ২০০৯ সালের আয়কর বিবরণীতে তার কোনো স্থাবর সম্পত্তি ছিল না। অস্থাবর সম্পত্তি ছিল সাড় আট লাখ টাকার। ১১ বছর পর তার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি মিলে নয় কোটি ৯৪ লাখ পাঁচ হাজার ৬৩১ টাকা দেখানো হয়েছে। আর ২০২১ সালে তার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানার সম্পদ দেখানো হয়েছে তিন কোটি ৫১ লাখ ৩৬ হাজার ৫১ টাকা।

২০০১ সালে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ শুরু করলেও ২০০৯ সালে তা ছেড়ে দেন নুরুল ইসলাম। এরপর থেকে ১৪ বছরে মোহাম্মদপুর ও আদাবরে পাঁচটি বাড়ির মালিক হয়েছেন।

মূলত ইয়াবা ব্যবসায়ের টাকা বৈধ করতেই আমদানি-রফতানি ব্যবসায়ের নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান খোলেন। নুরুল ও তার স্ত্রীর নামে মোট ১১টি ব্যাংক হিসাব থাকার তথ্য পেয়েছে পুলিশ। ওই সব হিসাবে গত এক যুগে ১৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

ইতোমধ্যে মাদক ও জাল টাকার মামলায় নুরুল ইসলাম জামিন পেয়েছেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট