1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : editor :
  3. [email protected] : moshiur :
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, পূর্বাভাসে শীত নিয়ে নতুন বার্তা ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল ঘন কুয়াশায় মধ্যরাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ গাজায় বর্বর হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়াল ৪৪ হাজার ৮০০ ভোটাধিকার বঞ্চিত দেড় কোটি প্রবাসী, কার্যকর উপায় খুঁজছে সংস্কার কমিশন ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ আগরতলা অভিমুখে লংমার্চে অংশ নিতে নয়াপল্টনে নেতাকর্মীরা ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে ছাপা সংবাদপত্র রুগ্ণ শিল্প

নভেম্বরেই পদ্মা রেল সংযোগের পুরো রুটে হুইসেল বাজাবে ট্রেন

মহানগর রিপোর্ট :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৩২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

অপেক্ষার পালা প্রায় শেষ। ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের’ পুরো ১৭২ কিলোমিটার রেলপথেই হুইসেল বাজিয়ে ট্রেন ছুটবে এ মাসেই। ফলে ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু এবং গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী হয়ে যশোর-খুলনা রেলপথে যাতায়াতের দূরত্বের সময় কমবে প্রায় সাড়ে ৩ ঘন্টার মতো এবং যশোর-বেনাপোল রেলপথে ৪ ঘন্টার মতো। প্রতিটি সেকশনে পথ কমবে প্রায় অর্ধেকের বেশি। ফলে এই পথের এক এক জোড়া ট্রেনকে দুইবার চালানোর কথাও ভাবছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

ট্রেনগুলো ‘প্রভাতি’ ও ‘গোধূলী’ নাম দিয়ে চালানো হতে পারে। এই পরিকল্পনার মধ্যে আছে খুলনা-ঢাকা-খুলনা রুটের সুন্দরবন এক্সপ্রেস, চিত্রা এক্সপ্রেস, ঢাকা-বেনাপোল রুটের বেনাপোল এক্সপ্রেস।

প্রকল্পের রেলপথটি ঘন্টায় ১২০ কিলোমিটার গতির ব্রডগেজ লাইন। যদিও ঢাকা থেকে পদ্মবিলা জংশন রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত যাওয়ার পর প্রকল্পের একটি শাখা লাইন যশোরের রূপদিয়া এবং অন্য একটি শাখা লাইন খুলনার সিঙ্গিয়া স্টেশনে যুক্ত করা হয়েছে। ফলে খুলনার ট্রেনগুলো পদ্মবিলা হয়ে সিঙ্গিয়া হয়ে খুলনা স্টেশনে যাবে। যদিও পদ্মবিলা থেকে রূপদিয়া হয়ে যশোরের দূরত্ব ১৮ কিলোমিটার।

 

পুরো প্রকল্প উদ্বোধনের বিষয়ে জানতে চাইলে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক মো. আফজাল হোসেন বলেন, “পুরো প্রকল্পে ভাঙ্গা স্টেশনে সিগনালিংয়ের কাজ এখনও চলছে। এটি এই সপ্তাহেই শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। প্রকল্পটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই মাসেই। আমরা আগামী ২০ নভেম্বরের মধ্যে একটি তারিখ নির্ধারণ করেছি।”

 

এদিকে রেল ভবনের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, নতুন রেলপথে সময় কম লাগায় সকাল-বিকাল করে একই ট্রেনকে দুইবার চালানোর কথা ভাবছে রেলওয়ে। ট্রেনগুলো ‘প্রভাতি’ ও ‘গোধূলী’ নাম দিয়ে চালানো হতে পারে। এই পরিকল্পনার মধ্যে আছে খুলনা-ঢাকা-খুলনা রুটের সুন্দরবন এক্সপ্রেস, চিত্রা এক্সপ্রেস, ঢাকা-বেনাপোল রুটের বেনাপোল এক্সপ্রেস। এছাড়া আন্তঃদেশীয় মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট পরিবর্তন করে পদ্মা সেতু হয়ে বেনাপোল পর্যন্ত চালানো হতে পারে।

সার্বিক বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী বলেন, “এই নভেম্বরেই পদ্মা রেল সেতু সংযোগ প্রকল্প পুরোপুরি চালু হচ্ছে। ফলে ঢাকা-খুলনা রেলপথের দূরত্ব কমবে। এতে শুধু যাত্রীরা লাভবান হবেন তা নয়, রেলওয়েও লাভবান হবে। যাত্রার সময় কমে গেলে এই রেলপথের ট্রেনগুলোকে আমরা দিনে দুইবার করেও পরিচালনা করতে পারব। বিষয়টি এখনও পরিকল্পনায় রয়েছে।”

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: সিসা হোস্ট